ওই কড়ই গাছে কোকিল ছিলো,
তাল গাছেতে বাবুই;
মিষ্টি স্বরে করতো চি চি
পাল্লা কাঠে চড়ুই।
গোয়ালঘরে গরু ছিলো,
আস্তাবলে ঘোড়া,
আমাদের ঢুলি ছিলো
পাকা ধানে ভরা।
সবুজের ক্ষেত ছিলো,
পানের বঢ় ছিলো,
ধান ভাঙ্গা যন্ত্রের আওয়াজে
বাড়ি ছিলো ভরা।
তোমাদের নগরে এসেছি ভুল করে,
রোদ বৃষ্টিতে ছাতা নেই
নেই ধানের ঘ্রান আকুল করা।
পাখিদের দেখা নেই,
সবুজের টিকি নেই।
গাছ নেই বাতাস নেই
কার্বনের ভরা।
কাকের কা কা ক্ষুধার্তের ভারি নিশ্বাঃস
স্বর্গ ছেড়ে আমার
তোমাদের নগরে বসবাস।
Thumbnails managed by ThumbPress
১৭টি মন্তব্য
মুহাম্মদ আরিফ হোসেইন
ভালো লেগেছে
(y)
রুহুল
আনন্দিত জেনে।
ছাইরাছ হেলাল
আরও লিখুন মন দিয়ে।
রুহুল
চেষ্টা করব। দোয়া রাখবেন।
জিসান শা ইকরাম
ভালো লিখেছেন
আরো লিখুন।
লেখা কপি করে পেষ্ট করার পূর্বে Text এ ক্লিক করে পেষ্ট করুন
এরপর দৃশ্যমান এ ক্লিক করে প্রকাশ করুন
ডাবল স্পেস আর হবেনা।
শুভ কামনা।
রুহুল
ধন্যবাদ ভাইয়া। উপকৃত হলাম।
মোঃ মজিবর রহমান
সব ছিল
শেসে হা হা হাকার রো ছিল।
ভাল লেগেছে।
রুহুল
ধন্যবাদ
রুহুল
সত্যি হয়ে যাচ্ছে। হারিয়ে যাচ্ছে সব
মোঃ মজিবর রহমান
হ্যা ভাই অতীত অতীত
কিন্তু আমাদের কিছুই কি সকল শান্তিতে রাখতে পারছে।?
অনিকেত নন্দিনী
কাল বিকেলে মন্তব্য করতে এসে কোকিল, বাবুই আর চড়ুইয়ের গান শুনে ঘুমিয়ে গিয়েছিলাম। ;(
এ শহর আসলেও বসবাসের অযোগ্য হচ্ছে দিনকে দিন। 🙁
রুহুল
সত্যি তাই। হারিয়ে যাচ্ছে সব
অনিকেত নন্দিনী
🙁
অজানা এক পথে চলা
এমন গ্রাম আর নেই ভাইয়া।
রুহুল
আছে ভাই আছে। সংখ্যায় কম তবু আছে। উত্তবঙ্গে ধান আছে। জামালপুরে ঘোড়া আছে। পাল্লাকাঠের চড়ুই প্রায় সব গ্রামেই আছে।
অরুনি মায়া
শহরে গ্রামের ছোঁয়া নেই ,তবে একটু যদি আমরা বৃক্ষ প্রেমিক হয়ে সবুজের দ্বীপ গড়ে তুলতে পারি তবে দম বন্ধ হওয়া অনুভূতি অনেকটাই লাঘব হবে |
রুহুল
সে চেষ্টা যে আমাদের নেই। 🙁