17425926_1278392815579014_7717049484830048929_n-640x480
আমি শাহিদা খানম তানিয়া, পিতা: মোঃ শামীম খান, নিলটুলী, ফরিদপুর ২৮ ফেব্র্রুয়ারি’২০০৩ইং হাসান ফেরদৌস অলিভ, পশ্চিম আলীপুর, ফরিদপুরকে ভালোবেসে বিয়ে করি। শুরুতে দু’পরিবারের বাবা মায়ের অমত থাকলেও পরে জীবনের প্রয়োজনে, সন্তানের প্রতি টান থেকে বিষয়টি মেনে নেন। অলিভ কর্মজীবনে প্রবেশের চেষ্টা হিসাবে কন্ট্রাক্টটরের কাজ শুরু করে। পাশাপাশি দুজনই পড়াশোনা চালিয়ে যেতে থাকি। ধীরে ধীরে আমি বুঝতে পারি অলিভের বাবা এবিএম আবুল কালাম, মা মমতাজ বেগম (বর্তমানে মরহুমা) ছেলেকে বিয়ে দিয়ে যৌতুক লাভের আকাঙ্খা পোষন করতেন। তার বোনেরাও এমনই। অলিভ এর দুটো বোন, ভাই সে একাই। অলিভ আড্ডাবাজ ছেলে, তার প্রতি তার পরিবারের সবার অনেক অভিযোগ। সে সারাদিন তার মত চলত, তার পরিবারের সবাই আমাকে নানা রকম মানসিক নির্যাতন করত। আমি তাদের আচরণ নিয়ে কমপ্লেইন করলে অলিভ আমাকে শারীরিকভাবে আক্রমন করত। নির্যাতনের সূচনা সময় বলে প্রথমে বেশি কিছুর সাহস পেতনা, ধীরে ধীরে সাহস বাড়তে লাগল। তবে সব সময়ই ভাবতাম সে ভালো হয়ে যাবে তার আচরণও।হঠাৎ বুঝতে পারলাম একদিন আমার গর্ভে সন্তান আসছে। আমি একাকিত্বের মাঝে খুশি হলাম। এটা অলিভ প্রথমে স্বাভাবিকভাবে নিলেও ওর মায়ের অসন্তোষ প্রকাশ দেখে সে আমাকে কৌশলে এমআর করাতে চাইল, রাজি না হলে জোড় করে নির্যাতন করে করাতে চেষ্টা করল। আমি আমার বাবা-মায়ের আশ্রয়ে চলে আসলাম। নিজের পছন্দের বিয়ে, পাত্র বাবা-মাকে নির্যাতনের কথা বলতে লজ্জা লাগত। গোপন করে যেতাম বিষয়টি যেটা পরে বাবা-মা বুঝে ফেলেন এবং আমার পাশে দাঁড়ান। পারিবারিকভাবে অলিভের বাবা-মায়ের সাথে আর অলিভকে নিয়ে বসে সমাধানের চেষ্টা করা হলেও তারা কখনও রাজি হয়নি। অলিভ আবার যথারীতি কয়েক মাস ভদ্রতার মুখোশ এটে চলে। আবার পরিবারের কারো উসকানিতে আমার সাথে নির্যাতন, নিপীড়ন করে। ক্ষমা চায় আবার কিছুদিন ভালো সেজে থাকে। আমি সব সময়ই ভাবতাম সে একদিন ভালো হবেই।সে গোপনে নেশা করত, আমি বুঝতে পারতাম না। যখন প্রকাশ্যে করা শুরু করল। আমি অভিযোগ করলাম তার বাবা-মায়ের কাছে। অলিভের পরিবারের কেউ বিশ্বাস করত না সে নেশা করে। তার মা আমাকে ছেলের নির্যাতন মেনে নিতে বলত, এটা নাকি নিয়ম। পরে যখন অলিভ নেশার ঘোরে বড় বোনের গায়ে আঘাত করল। নিজের বাবা মাকে নোংরা কথা বলে দিত তখন তারা বুঝতে পারল, সে নেশায় ডুবে থাকে। ৮ বছর পর তারা আমার সাথে একমত হয়েছিল।
এরপরে আমার ছেলে সন্তান হয়। ছেলে হওয়ার পরে কিছুদিন নির্যাতন একেবারেই বন্ধ ছিল। আমি ভেবেছিলাম সে ভালো হয়ে গেছে।কিন্তু না কিছুদিন পরে ছোট কোন ঘটনাকে কেন্দ্র করেই প্রচুর খারাপ ব্যবহার করত, বাড়ি থেকে চলে যেতে বলত। আমি মনের কষ্টে বাবার বাড়ি এসে থাকতাম। আমার জীবনে তাকে আমার কোন বিপদে পাশে পাইনি। বেশ বড় রকমের অসুস্থ অবস্থায় বাবার বাড়িতে এসে ছিলাম, তখন লেখালিখির চর্চা শুরু করি। কিছু সময় মুক্তির স্বাদ নিতে।
আমার শ্বাশুড়ির খোটা সহ্য করতে না পেরে জব খুজি। প্রথমে ৩ বছর একটা বাচ্চাদের স্কুলে শিক্ষকতা করি, পরে এনজিওর আইটিতে জব শুরু করি। অর্থনৈতিক মুক্তি মিললেও মিলেনা নির্যাতন থেকে মুক্তি। অলিভ খুব বাজে অপবাদ দিতে থাকে। আমার ফেসবুকিং, ব্লগিংকে সে কোন দিন ভালো চোখে দেখেনি। এখানে যত পাঠক তাদের নিয়ে আমাকে নোংরা কথা বলা ছিল দৈনন্দিন কাজের অংশ। আমার অফিসের বস নিয়েও নোংরা ইঙ্গিত করে অসম্মানজনক মন্তব্য করে ফেলত। যারা অত্যন্ত শিক্ষিত ভদ্রলোক। নোংরা কথা বলতে পিছিয়ে না থাকলেও আমার আর বাচ্চাদের ভরণ পোষন এর জন্য টাকার অভাব দেখাতে সে ছিল অগ্রগামী। উপরন্তু বেতনের অল্প টাকা কেন তাকে দিতে পারিনা এটা নিয়ে ব্যস্ত। জোড় করে না বলে নিতেও দ্বিধা করতনা। তার নেশার টাকার কোন অভাব পরতনা। নির্যাতন সহ্য করে জব করা অসম্ভব হয়ে পরল।স্ত্রী থাকা অবস্থায় স্বামী না হয়ে সে ছিল সন্ত্রাসীর ভুমিকায়। যতক্ষণ বাড়িতে না ফিরতাম বাচ্চারা চিন্তা করত! পথে এক্সিডেন্ট করলাম কিনা এটা বাচ্চাদের চিন্তার বিষয় ছিল না অলিভ পথে কোন খারাপ কাজ করল কিনা রেগে গিয়ে আমার সথে এটা চিন্তা করত তারা। পৃথিবীর একমাত্র বাবা অলিভ যার কাছে বাচ্চারা নিরাপদ সময় থেকে নিরাপত্তাহীনতার সময় বেশি পেয়েছে, দেখেছে।
কেননা বাচ্চারা যখন সত্য সাক্ষ্য দিত, আমার পাশে দাঁড়াত। আমার হয়ে অলিভের সাথে কথা বলত, ওদের উপর অলিভ চালাত অকথ্য নির্যাতন। এটা শুরু হওয়ার পরপরই আমি সিদ্ধান্ত নেই ডিভোর্স করব তাকে। আমার বাচ্চাদের জীবন নিরাপদ করতে আমাকে এটাই করতে হবে।
আমাকে অলিভ বলত সে অন্য কোন নারীর হাত ধরতে পারবেনা, আমাকে সে এত ভালোবাসে। আমি সরলভাবে বিশ্বাস করতাম। আমি পৃথিবীর সব মানুষকেই বিশ্বাস করতাম, এমন একজন মানুষ ছিলাম। আমার কত সোনার গহনা, টাকা ফেরত দিবে বলে ধার নিয়েছে নানা বিপদের গল্প করে অলিভ আমি দিয়েছি। স্বামীর বিপদ বলে কথা!
আলমারী থেকে চুরি হয়েছে গয়না। সবাই বলেছে অলিভ এটা করেছে। সে স্বীকার করেনি। আমি সরলভাবে বিশ্বাস করেছি।
একদিন অলিভের আর ওর বন্ধুদের বিরুদ্ধে অসামাজিক কর্মে,নেশায় লিপ্ত অভিযোগে থানা পুলিশ হলে আমি ওর এক বন্ধুর স্ত্রী এর সাথে কথা বললাম, সে আমাকে জানালো অলিভের চরিত্রহীনতার গল্প। অলিভকে বিষয়টি জিজ্গেসা করার ৩ দিন পর সে অন্য নারীর সাথে অবৈধ সম্পর্কের কথা স্বীকার করে যেটা ছিল দীর্ঘদিনের গল্প। করজোড়ে ক্ষমা চাইল। কেদে কেদে বলল ওটা ছিল ভ্রম, সে নাকি আমাকেই ভালোবাসে। মিলে গেল সব হিসাব। কেন সে আমাকে সামান্য ভুল পেলেই নির্যাতন করত, বাবার বাড়ি পাঠিয়ে ঐ নারীর সাথে ডেট করত। গহনা টাকা সব এপথেই ব্যয় হয়েছে বুঝলাম।
আমাকে কেন এত সন্দেহ করা হতো সেটাও বুঝলাম। এরপর দুমাস দম বন্ধ করে ছিলাম ওদের বাড়িতে, অলিভকে দেখলে গা ঘিনঘিন করত। তবুও ধৈর্য্য ধরার চর্চা করেছিলাম। নাহ নিজের সাথে প্রতারণা চলে না। সে নমনীয় হয়েছিল। অপরাধ স্বীকার করে পা ধরে ক্ষমাও চেয়েছিল। আমার আত্মমর্যাদায়ে এমন আঘাত ছিল ওর পরকীয়ার ঘটনাটি, আমি আর পারলাম না নিজের সাথে। চলে আসলাম ওর বাড়ি থেকে বাবা-মায়ের কাছে। সে আমাকে রোধ করার জন্য সর্ব শক্তি, বুদ্ধি প্রয়োগ করল। আমি সেসব চেষ্টা উড়িয়ে দিয়ে চলে আসলাম বাবা মায়ের কাছে। সে শুরু করল, পথ রোধ, হুমকি, অফিসের মধ্যে ঢুকে খারাপ আচরণ।আমি মানিনি কোতয়ালী থানা, ফরিদপুরে জিডি করেছি। ০৫ জুন’২০১৬ইং তাকে ডিভোর্স করেছি। এর পরে ৩ মাস কেটেছে সে না মানলেও মেনে নিয়েছে। কিন্তু এর কিছুদিন পর থেকেই সে ডিভোর্স তুলে নিতে প্রথমে অনুরোধ পরে হুমকি শুরু করেছে।
সুই হয়ে প্রবেশ করে ফাল হয়ে বের হবার মত বিষয় করা হলো এখানে। প্রথমে সে এমন অভিনয় করল যে আমি ডিভোর্স করেছি তাকে কি আর করার আছে। এতে অলিভের মত নেই এটা সে বারবারই বলত। সে প্রথমে ফোন দিয়ে আমার কাছ থেকে যে গহনা সে ধার হিসাবে নিয়েছিল তার মূল্য সে ফেরত দিতে চায় বললে, আমি এ বিষয়ে তার সাথে কথা বলি। পরে সত্য আর গোপন থাকল না। সে ফেরত দেয়ার কথা বলার ছলে সে আসলে ঘনিষ্ঠ হতে চাইছিল। আমি কৌশলটি বুঝতে পেরে আর ফোন ধরিনি ওর। আবার বাচ্চাদের জন্য কিছু টাকা দিয়ে বাচ্চাদের সাথে ঘনিষ্ঠ হতে চাইল, সেটাও সে নিয়মিত করল না। বাচ্চারাও বুঝে ফেলল তার ঘনিষ্ঠ হওয়ার বাহানা টির কারন। অলিভ ফোন দিলে সৌজন্যতার জন্য বাচ্চারা কথা বলে ফোন রেখে দেয়। প্রতি সপ্তাহে বাচ্চারা অলিভের বাড়িতেও যেত। সে মিথ্যা প্রতিশ্রুতি করে বলে ওরা এখন আর যেতে চায়না। এতে অলিভের তো জোড় করা শোভা পায়না। মেনে নিলেই ঠিক ছিল।
কিন্তু না সে মানবেনা। সে আবারও পথে বিরক্ত করা শুরু করে আমাকে। আমি ভাবলাম বাচ্চারা যাচ্ছেনা ওদের বাড়িতে তাই এমন করছে আমার সাথে। বাসায় ফিরে বাচ্চাদের বুঝালাম ওদের দাদা বয়স্ক মানুষ ওদের দেখতে যাওয়া উচিৎ। বাচ্চারা আমার অনুরোধে আবারও অলিভের বাড়িতে যায়। কিন্তু অলিভ ওর নিয়মানুযায়ী প্রতিয়িত পথে এবং সেল ফোনে করা বিরক্ত বন্ধ করেনা।কারন জানতে চাইলে বলে, তুমি যদি ফিরে না আসো বাচ্চাদের দিয়ে কি করব। ওদের পাঠিয়ে লাভ নাই।
অলিভ আমাকে কিনতে চেয়ে ম্যাসেজ পাঠায়, জানতে চায় কত টাকা হলে আমি ডিভোর্স তুলে ওর কাছে ফিরে যাব। অলিভের বাবাও আমাকে এমন প্রস্তাব করে, তিনি তার জমিও লিখে দিতে প্রলোভন দেখান আমাকে। আমি তাদের ফিরিয়ে দিয়েছি। আমার বেঁচে থাকাটা জরুরী ২টি বাচ্চা যাদের আমি সত্যিকারের মানুষ হিসেবে তৈরি করতে চাই তাদের জন্য। অলিভের টাকার প্রলোভনে পরে অকালমুত্যুর জন্য অপেক্ষা সম্ভব নয়। আর যার প্রতি হৃদয় নিঃসৃত অন্তহীন ঘৃণা, কেন শুধু নিজেকে খুন করে ওর সাথে থাকা।
আমি আমার সিদ্ধান্তে অটল। আমি অলিভকে বলেছি, তোমাকে ঘৃণা করি। তোমার সাথে আর জীবন জড়ানো সম্ভব নয়। সে যখন জানতে চাইল, একা কেমন করে থাকব সারাজীবন? বললাম, কোন সত্যিকারের মানুষ পেলে একা থাকবনা। এখন সে যেটা করছে, আমাকে নিয়ে কুৎসা রটানোর চেষ্টা করছে। বলছে ডিভোর্সের আগেই আমি বর ঠিক করে রেখেছিলাম। তাই আর ফিরতে চাইনা তার কাছে। যা কিনা সম্পূর্ণ অসত্য। এটা নিয়ে ভাবছিনা। সত্য সব সময়ই সত্য আর মিথ্যা পরাজিত।
সমস্যা যেটা সেটা হলো, জীবনের স্বাভাবিকতা নষ্ট করছে। বারবার ফোনে আমার বাবা-মা, আমাকে আমার প্রাণ নাশের কথা বলছে। আত্মীয়দেরকেও বিরক্ত করছে। তাদের কাছে আমাকে খুন গুমের ইচ্ছা প্রকাশ করছে। তার ভয় পেয়ে আমাকে জানাচ্ছে, যেন জীবনটা আমার নিরাপদ রাখতে সাবধানে থাকি। এই জন্য আপনাদের স্মরণাপন্ন হওয়া।
অলিভের নির্যাতনের ধরন গুলি বলি-
অলিভের বাসায় যখন ছিলাম তখন সে হাত মোচরাতো, হাত বাধত, ব্লেড দিয়ে ভয় দিত কেটে ফেলার, মুখের ভিতর পুরো হাত গলা পর্যন্ত ঢুকিয়ে ফেলত। চোখে খোচা দিত। সিগারেটে পুরিয়ে ফেলতে চাইত, চেপে ধরত। রাতে ঘুমাতে দিতনা। মাথার বালিশ কেড়ে নিত।বালিশ দিয়ে চাপ দিয়ে ধরে নিঃশ্বাস নিতে দিতনা। শীতে লেপ, কম্বল কেড়ে নিত।
আর এখন পথ রোধ করে
কাপড় টেনে ধরে পথে
ব্যাগ টানে
অটোওয়ালাকে জোড় করে ধমক দেয় থামাতে
আমাকে জোড় করতে থাকে গাড়ী থেকে নেমে যেন কথা বলি ওর সাথে যেন চা কফি খাই। দূরে কোথাও যাই ওর সাথে বেড়াতে।
অটো ড্রাইভারকে জোড় করে
মোটর সাইকেল দিয়ে পথ আটকে দাড়ায়
দূর থেকে মেরে ফেলবে এমন অঙ্গভঙ্গী করে
অটোর পাশে পাশে আসে মোটর সাইকেল থেকে নোংরা কথা বলে গালি দেয়।
বিশেষ দ্রষ্টব্য:
এই পোস্টে প্রথমবারের মত বিস্তারিত লেখা আমি সামাজিক মাধ্যমে প্রকাশ করেছি। হয়ত এটা পড়ে অলিভ আবার আমাকে অন্য কোনভাবে ক্ষতি করতে চেষ্টা করবে। সে তার অপচেষ্টা অব্যহত রাখবে। আমি ভীত নই, বাচ্চা আছে আমার দুটো, তাই সঙ্কিত। আশাকরি প্রশাসনিক সহায়তা পাব যেন এমন সমস্যা দীর্ঘায়িত না হয়, স্থায়ী সমাধান মিলে। সবাইকে ধন্যবাদ।

===========================================================
ফেইসবুকে এক অসহায় নারীর [ শাহিদা খানম তানিয়া ] এই লেখাটি পড়ে ভেবেছি আজ অনেক সময়। কত অসহায় আমাদের নারীরা। অত্যাচার, নির্যাতন থেকে মুক্তি পেতে নিজের পায়ের ভিত মজবুত করে ডিভোর্স দিয়েও নারীদের রক্ষা নেই। প্রতিমুহূর্তের আতংক তার জীবন বিষময় করে ফেলে।

একজন তানিয়া লিখেছে সে লিখতে পারে বলে, বহু তানিয়ার মুখ বুজে সহ্য ছাড়া আর কোন উপায়ই থাকেনা। প্রশাসনিক সহায়তা কতোদিনের জন্য? তানিয়া কে এই অলিভ নামক এই অভিশাপ বয়ে বেড়াতে হবে সারাজীবনই। সমাজের কোন স্তরে কোন দেশেই নারীরা নিরাপদ নয়।

আমরা বাস্তবে কিছু করতে পারি বা না পারি, অন্তত তার জন্য যেন দোয়া করি- এই যুদ্ধে যেন তিনি জয়লাভ করেন।
লেখাটি তানিয়ার ফেইসবুক থেকে তার অনুমতি নিয়ে সোনেলায় প্রকাশ করা হয়েছে।

0 Shares

২৪টি মন্তব্য

মন্তব্য করুন

মাসের সেরা ব্লগার

লেখকের সর্বশেষ মন্তব্য

ফেইসবুকে সোনেলা ব্লগ