যখন নিঃশ্বাস ছোট হয়ে যেত বাদামি বর্নের প্যাকেটের মতো কিছুটা অক্সিজেন যেন খুঁজে ফেরা। অ তে অজগর, আ তে আম এর মতোই লেখার পান্ডিত্য নিয়ে এই সোনেলায় আসা। হাঁটতে গিয়ে হোঁচট খেলেও কখনো পড়ে যেতে দেয়নি প্রিয় হাতগুলো। কারো হাতেই ছিলোনা চিকন বেতের লাল চক্ষু, পেয়েছি পিঠে ধীর কন্ঠের প্রশস্ত হাত। এত প্রাণ, এত দামবিহীন অথচ মূল্যবান আমার এই প্রিয় সোনেলা আজ তিন বছর পূর্ণ করলো। কোন খামখেয়ালিপনার ফল কিংবা বাণিজ্যিক ভালোবাসার নয়, এ সোনেলার পিলারে রয়েছে অনেক কষ্ট মেশানো ভালোবাসারা। কে বলবে তা? নতুন কেউ এলেই চমকে ওঠে এ বাড়ির আঙ্গিনায়, এতো উচ্ছ্বাস, আতিথেয়তা যেন পরমাত্মীয় ছিলো কোন আগের যুগের। সোনেলা আমার, আমাদের। ভুলেই গেছি কোন দুই বুড়ো খোকা কাঁধে করে ঠায় দাড়িয়ে রয়েছে দুই স্তম্ভ হয়ে, আছে যে শত শত রঙ্গীন পাখিদের কোলাহল, ভরিয়ে রেখেছে আমাদেরই ঘর। ধন্যবাদ দেবোই না কাউকে, ভাষা তো জানা চাই।
***************
কি এক না বলা কথারা গোল চক্কর দেয়
খুব ক্লান্ত শ্রান্তিতে কি এক সুগন্ধি নিঃশ্বাস
ঘুড়ে বেড়ায় অযথাই
মান অভিমানে কিছু সময় ফেরি করে বেড়ায় ক্ষুদ্রতা
চলে যাওয়া মুখ, কথারা যাবার বেলায়
পিলারে লিখে যায় অ+ক
অনেক বলা কথাও অন্ধকার ঠাওরে ফিরে আসে ঠিক
আসবে আরো আরো নতুন করে গলে যাওয়া এন্টার্কটিকা পাহাড়
সব নিয়ে পাড়ি দেবে, দিনক্ষন না মাপা রোদে পোড়া সময়
আমারই সোনেলা।
****************
শুনেছো? মায়ারও হয় শাখা-প্রশাখা।
কখনো মূল ঐ সুন্দরী গাছের মত
যত্তসব ফালতু বলে কোমড় বেঁধে ঝগড়াটে আড়চোখও দেখে নেয়
শত্রুবাড়ির উঠান জুড়ে হয়েছে ফুলকপির নতুন সবুজের সবুজ
লোহার করাদে বেঁধে ফেলা ব্রীজ নয়
উন্মুখ হয়ে ছুটে আসে বঙ্গবন্ধু সেতূ, অপার নীল আকাশ নিয়ে,
বেঁধে এপাড়, ওপাড়।
এই যে, চললে কোথায়? শুনে যাও
লাল রঙ এক টিপটিপানো হৃদয় যন্ত্র ছাড়া চলবে কি কাফেলা?
কি করে ভাবছো তুমি ছাড়া হবে সোনেলা!!!
৬৬টি মন্তব্য
লীলাবতী
ভেবেছিলাম সোনেলা নিয়ে আজ কিছু লিখবো। এ লেখার সামনে আমার লেখা আগডুম বাগডুম হয়ে যাবে।শেষে আবার পলায়ন করতে হবে চোখের পানি গালে মেখে 🙂
সোনেলাকে নিয়ে আপনার আবেগময় লেখাটি ভালো লেগেছে।সোনেলার প্রতি আপনার ভালোবাসা জানি আমরা সবাই।
শুন্য শুন্যালয়
লীলাবতীর লেখা লীলাবতীর মত হবে। কেউ তার মত করে লিখতে পারবেনা। আপনি আমাদের কাছ থেকে দূর দূরে থাকছেন ইদানিং 🙁 শেষ পোস্ট কবে দিয়েছেন মনে আছে? মন যদি ভেঙ্গে যায়, যাক, যাক কিছু বলবোনা 🙁
সোনেলার প্রতি আমার ভালোবাসা কতোটা প্রকাশ পায় জানিনা, তবে ভালোবাসি এর চেয়ে ঢের বেশি।
কোন কথা শুনবোনা, লেখা চাই।
লীলাবতী
লেখার প্রথম অংশ বেশ ভালোই বুঝেছি।কিন্তু কবিতা দুটোতে হোঁচট খেলাম।আমার উচ্চতা কি কমে গেলো? মাথার উপর দিয়ে যায় কেন সব? :p যদি একটু বুঝিয়ে দিতেন লাইন বাই লাইন,তাহলে আমার মাথার চুল নীচে নেমে যেতো।এখন সজারুর কাটার মত উপরে জেগে আছে 🙂
লেখা(অলেখা) চলে আসবে যে কোনদিন।
শুন্য শুন্যালয়
তোমার দীঘল লম্বা চুল, উপরে জেগে আছে? 🙂
লেখা পানির মত সহজ গো ভত্তাবতী। বুঝিয়ে দেব, অপেক্ষা করো। সময় পাচ্ছিনা, আমাকে একটু ধার দেবে?
শুন্য শুন্যালয়
সবাই সবকিছু লিখতে পারে? ধরো, ভালোবাসার কথা সবটা বলা যায়? প্রথম কএক লাইনে সেটা বোঝাতে চেয়েছি। সোনেলা থেকে অনেকে চলে গেছে, তবে যাবার আগে তাদের স্মৃতি রেখেই গেছে, অ+ক এভাবে লিখে। আবার হয়তো এমন কিছু লেখা আছে, যা আমরা বারবার লিখি। আরো অনেক নতুন আইডি আসবে সোনেলায়, আমরা পাড়ি দেব আরো দূর্যোগ কোন সময়।…… এটা প্রথম কবিতাটুকু
আর দ্বিতীয় টা…
যারা সোনেলা থেকে চলে গেছে, তারা আড়চোখে দেখে সোনেলার এগিয়ে যাওয়া, সোনেলার সবুজ। সোনেলা আকাশ দেখায় উন্মুক্ত আকাশ, আর সোনেলার ব্লগাররা প্রত্যেকে সোনেলার এক একটি হৃদয়।
সবুজ, নীল আর লাল—তিনটি প্রাইমারি রঙ নিয়ে সোনেলা।
কিসব ছাইপাশ লিখি লীলাবতী, তার আবার লাইন বাই লাইন বর্ননা।
এবার কি মাথার ভেতর দিয়ে গিয়েছে নাকি এখনো সজারু?
অরণ্য
“লাল রঙ এক টিপটিপানো হৃদয় যন্ত্র ছাড়া চলবে কি কাফেলা?
কি করে ভাবছো তুমি ছাড়া হবে সোনেলা!!!” (y) (y)
আজ সোনেলা দিন। -{@
শুন্য শুন্যালয়
হুম সোনালি সোনেলা দিন 🙂
ধন্যবাদ অরণ্য -{@
মেহেরী তাজ
আর কত বার্থডে গিফট চাই তার?? সব কি সেই নিয়ে নিবে না কি আমাদের জন্যও কিছু অবশিষ্ট রাখবে। ;?
শুন্য শুন্যালয়
তুই হিংসিত বুঝি? সোনেলার ওয়ান অফ দ্যা বেস্ট গিফট তো তুই 🙂
মেহেরী তাজ
সোনেলার সবাইকে এক একটা গিফট বলা যায়। 🙂
আমায় ছেড়ে খুব আড্ডা হলো তাই না???? ;(
শুন্য শুন্যালয়
হুম তবে তুই ছাড়া আড্ডা বড় আলুনি। ঈদ কেমন গেলো রে ভূতু?
মেহেরী তাজ
কি হয়েছে সেতো দেখেছি। 🙁
ঈদ ভালো গেছে আপু। পুরাই দৌড় এর উপরে ছিলাম।
ছাইরাছ হেলাল
আমাদের প্রাণের সোনেলা সবার, তারপর ও সব থেকে বেশি প্রাণপদচারনার কাছে সোনেলার ঋণ অফুরান
তা অনস্বীকার্য, আমরা আনন্দে, দুঃখের আনন্দে ও থাকি এই সোনেলায় সবার সাথে, সবার হয়ে। থাকবো ও।
গোলচক্কর চক্করের গোল
গোল হয়েই গড়িয়ে চলে
ভাগ্যিস গোল গুলো হয়না আর চার কোন
গড়াতে গিয়ে আঁটকে থাকত মাটি কামড়ে।
না মাপা দিনের হিসাব কষে কোন এক সোনা রং বিকেলে
জলপাই ঘ্রাণ মেখে বেড়াবো এই সোনেলাতেই।
শুন্য শুন্যালয়
প্রানটুকু খুঁজে পেতে সবুজ, সতেজ নিঃশ্বাস তো চাই, চারিদিকে ধোঁয়া আর কালোয় ঢাকা সেই হাওয়া বদল, কোথায় বা পাওয়া যায়, এই এমন করে।
গোল বা চারকোণা যেটাই হোক, গড়াবার মত করে ঠিক মাটি পেয়ে যায় একদিন। সোনেলার আলো মাখতে দিনের হিসাব চাইনা আর। রাতের কালো আলো হলেও চলবে।
আমিতো নিজের আনন্দের জন্যই আসি। ঋনী আমি আপনাদের কাছে, থাকবোও।
অরুনি মায়া
অনেক সুন্দর করে শুভেচ্ছা জানিয়েছ শুন্য আপু। যা বলেছ আসলেই তাই। আমিতো কি লিখি কি লিখি করেও কিছুই লিখতে পারিনি,,,,
শুন্য শুন্যালয়
তুমি এর চাইতে অনেক বেশি সুন্দর করেই লিখেছ সেদিন। সোনেলা দিনতো প্রতিদিন, আগেপিছে লিখবো সবাই মিলে এমন করে। ঈদ মোবারক আপু। -{@
অরুনি মায়া
তোমার যন্ত্রণায় আমি সব ছন্দ সিন্দুক বন্দি করেছি তাই তো আর লিখতে পারছিনা। 🙁
যাই হোক ঈদ মোবারক,,,,,,, 🙂 (3 -{@
শুন্য শুন্যালয়
হা হা, অপরের জন্য কুয়ো খুঁড়ে নিজেই কুয়োয় পড়েছ? 🙂 ভালো হইছে, উচিৎ শাস্তি। তবে ছন্দ ছাড়াও তো ভালো লিখছো, আমার এখন কি হবে? ;(
ঈদ মুবারক আপু। কি কি রান্না করেছ? আসতেছি তোমার বাসায়। (3
অরুনি মায়া
এসো এসো জলদি এসো ব্যাঙের রোস্ট, চড়ুই ভুনা,টিকটিকির রেজালা আর টেলাপোকা ভাজি শুধুই তোমার জন্য,,,,,,,,,
:p
শুন্য শুন্যালয়
না না আপু থাক, আরেকদিন আসবো। তুমি এতো কষ্ট করে সব রান্না করেছ, আজ নিজেই খাও। খাওয়ায় কি যায় আসে বলো 😛
অরুনি মায়া
হা হা হা আজ আমি রোজা রেখেছি। দাড়াও আমার রিক্সা ওয়ালা রে বলছি খাবার গুলো তোমার বাড়ি পৌঁছে দিবে 😀
শুন্য শুন্যালয়
ঈদের দিনে রোজা রাখতে হয়না আপু, ছি:। এতো কষ্ট করতে হবেনা। তুমি সবসময় কত কষ্ট করো। আমি আসতেছি, আজ নিজের হাতে আমার সামনে বসিয়ে সব তোমাকে খাওয়াবো। টিকটিকির রেজালার ঝোল টা টেস্ট করেছিলে তো! দেখো রান্না খারাপ হলে তোমারই খেতে কষ্ট হবে আমার কি!
মেহেরী তাজ
সরি অনাকাঙ্ক্ষিত প্রবেশ, কিন্তু একটু হা হা হা করে না হাসলেই নয় তাই আর কি।
হা হা হা হা হা হা হা হা হা……..
শুন্য শুন্যালয়
হা হা হি হি যেভাবে পারিস হাস। আমার সাথে তুইও চল, মায়াপু র খাওয়া টা ভিডিও করে দিতে হবেনা?
মেহেরী তাজ
ঠিকাছে আমি তাইলে ভিডিও করে দেবো….
হা হা হা হা হা হা হআ হা হা হুহুহুহু হএ হএ হে হে হে…
জিসান শা ইকরাম
যেদিন থেকে আপনি সোনেলায়,মিশে গেলেন সোনেলার সাথে
সোনেলার জন্ম পরবর্তি দিনগুলো যদি একটি পর্যায় ধরি
সোনেলাকে হাটতে শিখিয়েছেন গভীর মমতায় মায়ের স্নেহে
সন্তানকে বুকে নিয়ে আগলিয়ে রেখেছেন
হাত ধরে সামনে চলতে শিখিয়েছেন আপনি সহ আরো কয়েকজন, এর নেত্রৃত্বে যে আপনিই ছিলেন
এমন কোন লেখা নেই,যা আপনি পড়েননি,পড়ে উৎসাহ জনক মন্তব্য দেননি।
আপনার স্বল্প এবং ব্যাস্ত সময়ের মাঝে যতটুকু সময়, সবটুকু আপনি সোনেলায় দিয়েছেন
আমরা দেখেছি আর অবাক বিস্ময়ে ভেবেছি,কি করে দিনের পর দিন আপনি এটি পারছেন
ক্লান্তি নেই সে পথ চলায়।
সোনেলা মনে রাখবে আপনার এই অবদান।
আজকের এই দিনে এমন সুন্দর পোষ্ট আপনাকেই মানায়
সন্তানের জন্য মা এর পোষ্ট যে -{@
শুন্য শুন্যালয়
এত্তো প্রশংসা!! কি করেছি রে ভাউ? আমিতো আমার নিজের আনন্দের জন্য সোনেলায় মিশে গিয়েছি। সোনেলায় আমি আমার আরেক জন্ম দেখি। কতো প্রিয় এখানকার সব মানুষগুলো আমার, ভাবি, অবাকও হই। কাউকে দেখিনি, চিনতামও না। অথচ, এখন সোনেলায় আসবার জন্যেই অস্থির থাকি। আর এতো আপনজনদের সাথে কথা বলায় ক্লান্তি কি আসে?
আপনাকে ধন্যবাদ তো দিতে পারিনি, অইযে ভাষা যে নেই। নিয়ে এলেন সোনেলায়, কি সব এলেবেলে লেখাতেও সবাই মিলে এমন অনুপ্রেরনা দিলেন, না পারলেও চেষ্টা করতে মন চাইতো, এখনো চায়। সোনেলা আমার সন্তানের মতই, ছবিটা কিন্তু এজন্যই দিয়েছি, আপনি দেখতেও শিখেছেন। 🙂 পাশে থাকবেন এমন করেই, এই সোনেলায় যতদিন আছি। ধন্যবাদ আপনার জন্য। -{@
নীলাঞ্জনা নীলা
অনেক আবেগাপ্লুত একটি লেখা লিখেছো আপু। মন ভিঁজে গেছে।
অনেকগুলো লাইন কোট করার মতো। এখুনি ক্লায়েন্টে দৌঁড়ুতে হচ্ছে, ফিরে এসে লিখছি গো আপু। -{@
শুন্য শুন্যালয়
দৌড়ের উপরেও এইযে দুলাইন রেখে গেলে, এটাই পাওয়া। জানোই তো খুঁজবো।
লাভু আপু। -{@ (3
নীলাঞ্জনা নীলা
“চলে যাওয়া মুখ, কথারা যাবার বেলায়
পিলারে লিখে যায় অ+ক”
“লাল রঙ এক টিপটিপানো হৃদয় যন্ত্র ছাড়া চলবে কি কাফেলা?”
জীবনের অনেকটা পেছনেই চলে গিয়েছিলাম। তারপর আবার এখানে এসে বললাম নিজেকে, এইতো এখানেই আমাদের অঙ্গন। তোমার লেখার ব্যাপারে যে বলবো তেমন জ্ঞান আমার নেই। অনেক কিছু পাই, যা পাইনা খুঁজে সে হলো অবহেলা। এমনই থেকো।
হার্টে একা আমি তো? :p আর কেউ থাকলে গো আপু তোমার খবর করে ছাড়বো। :@
ভালোবাসি আমি? বলো তো সত্যি নাকি মিথ্যে? 😀
-{@ (3
শুন্য শুন্যালয়
হার্টে তুমিই একা, সত্যি বলছি। (লীলাবতী, পরী, মায়াপু আর তাজকে কিন্তু বলে দিওনা )
সত্যি বলছো। মিথ্যে বললে উডি উডপেকারের মত তোমার নাকও লম্বা হয়ে যাবে, বলে দিলাম।
লাভ ইউ নীলাঞ্জনা (3
নীতেশ বড়ুয়া
হুম… এই তাহলে সড়ো্যোণ্টড়ো!! ;?
দিলুম তবে বলে, ছলে বলে অথবা কলা-কৌশলে :c
অরুণিমা
সোনেলাকে এমন আপন করে নিয়েছেন শুন্যদি!নিজকে ধন্য মনে করছি আমিও সোনেলার একজন।আমার সোনেলাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা -{@ আপনাকেও -{@
শুন্য শুন্যালয়
সোনেলা আমার অনেক অনেক বেশি আপন আপু, আমি সেটা প্রকাশ করতে অক্ষম। এই আপনের মধ্যে আপনিও তো আছেন। ভালো থাকবেন খুব। এমনি করেই আমাদের মধ্যে থাকবেন। -{@
ছাইরাছ হেলাল
ছবি সুন্দর, তয় হাস কিন্তু আড়াইডা!!
ছবি-ছুবি কিন্তু দেখান্নাই মনে আছে, অনেক অনেক দিন।
শুন্য শুন্যালয়
😀 আধা ধইরেন না, অইটা একের থাইক্কাও বেশি।
ছবি তুলিনা যে অনেক দিন ভাইয়া। তুললে দিতে দেরী হয়না একেবারেই। না দেইখ্যা তখন যাইবেন কই? দেখা বাধ্যতামূলক। তবে আপনি সেই এক পোস্ট দিয়েই একেবারে লাইফটাইম এচিভমেন্ট পেয়ে গেলেন মনে হয়। আর ছবি তো দিলেন না।
সিকদার
শুন্য শুন্যালয়ে এত কিছু ?!! ভরালয় হলে না জানি কি হত। (y)
শুন্য শুন্যালয়
সবই উল্টো রাজার দেশ, এবার বুঝে নেন, কি অবস্থা হতো 🙂
ব্লগার সজীব
সোনেলায় না এলে এত হৃদয়বান মানুষ পেতাম না।অচেনা হয়েও এখানে সবাই সবার কত চেনা।এখানে প্রানের স্পন্দন এত বেশী যে এর স্পর্শ নেয়ার জন্য ছুটে চলে আসি রোজ।হাসি আনন্দে মাতোয়ারা হই সোনেলার উঠোনে।
শুন্য শুন্যালয়
আপনি একাই যে হাজার প্রাণের উৎস সজু ভাউ। এই সোনেলার উঠোন গোমড়া মুখো হলেই কোথা থেকে ছুটে চলে আসেন যেন, ৩২ দাঁত না বের করেই উপায় থাকেনা তখন। যদিও আজ পর্যন্ত কোন আইডিয়াই দান হইলো না, কি আর করার। এমনি থাকুন সবসময়। -{@
ব্লগার সজীব
মুখোশ পড়ে থাকি ম্যাডাম,মুখোশের আড়ালে এই আমি সবুজ,কেউ জানবেনা তাকে সে কেমন 🙂
শুন্য শুন্যালয়
আজতো ঈদের দিন, সজু পিচ্চি বাবু সোনাটার মন খারাপ নাকি? আমাদের সবার মধ্যেই একটা মুখোশ রয়েছে, এটাকে আড়াল করবার কোনই উপায় নেই, দরকারও নেই। নিজেকে জানি।
ব্লগার সজীব
মন খারাপ না। বেশ ভালোই। জীবনকে নতুন করে উপলব্দি করছি আপু।
শুন্য শুন্যালয়
এবার কি তবে জেট বিমান কিংবা রকেট কিনবেন আমাদের জন্যে?
ব্লগার সজীব
আপনি এবার বাদ।লীলাদি রাগ খুব।আগে তাকে দিয়ে নেই 🙂
শুন্য শুন্যালয়
আমি অতোসতো বুঝিনা, গাড়ি পেয়েছি এবার রকেট জেট বিমান আমার চাইই চাই। নইলে লীলাবতীর টা কেড়ে নেব আমি :@
ব্লগার সজীব
লীলাদির টা নিতে হবেনা,আপনাকেও দেবো 🙂
শুন্য শুন্যালয়
এইনা হলে আমার সজু ডার্লিং, কিন্তু কবেএএএএএএ? ;?
ব্লগার সজীব
ঈদ মুবারক! ঈদ মুবারক! ঈদ মুবারক! -{@ ঈদের দিনের আনন্দ থাকুক আপনার মাঝে বছরের প্রতিটি দিন।
শুন্য শুন্যালয়
ঈদ মোবারক নাকি মুবারক? যেটাই হোক। আপনি আজ ঈদের দিনেও সোনেলায়? যান যান, আব্বুর সাথে গরুর মাংশ কাটুন। শুধু কাজে ফাঁকি। ঈদ মুবারক সজু ভাইয়া। আপনি সারাবছরই ঈদের আনন্দে থাকেন, রাখেন। চাই এমনই থাকুন সবসময়। -{@
ব্লগার সজীব
গরু বানাচ্ছে,দেখছি আর লিখছি 🙂
শুন্য শুন্যালয়
আচ্ছা, আচ্ছা নজর টা ওদিকে একটু বেশি দিয়েন, মরা গরু লাফ দিয়ে চলে আসতে পারে কিন্তু ঘাড়ে। মরা মানুষ জীবিত যদি হতে পারে, গরু নয় কেন? 🙂
ব্লগার সজীব
:D) :D)
নীতেশ বড়ুয়া
:c (3 -{@ :c
শুন্য শুন্যালয়
:@ ^:^
নীতেশ বড়ুয়া
:D)
সীমান্ত উন্মাদ
অফুরন্ত ভালবাসা থাকলো। সোনেলার সোনালী আলোকিত সবার জন্য শুভকামনা নিরন্তর।
-{@ -{@
শুন্য শুন্যালয়
তোমাকেও শুভকামনা নিরন্তর, সোনেলার আলোকিত তুমিও একজন।
রিমি রুম্মান
শুভ জন্মদিন প্রিয় সোনেলা। দিগন্তে জলসিঁড়ি’র ধারে অনেক মুখের ভিড়ে কিছু আলোকিত মুখ দ্যুতি ছড়ায় চারিপাশে। আপনি সেই একজন। শুভকামনা আপনার জন্রে। ভাল থাকুন সবসময়য়। -{@
শুন্য শুন্যালয়
সোনেলার প্রত্যেকটি মুখের চারপাশ ঘিরেই আমি এই দ্যুতি দেখতে পাই আপু। এতো প্রিয় সোনেলা আর সোনেলার সবাই, আপনিও। আপনিও অনেক ভাল থাকুন আপু সবসময়, শুভকামনা।
মোঃ মজিবর রহমান
কি ব্যাপার
মুই যে এক্কান কথা লিখছুনি কই গেল?
শুন্য শুন্যালয়
বিশ্বাস করুন ভাইয়া, আমি কিচ্ছু করিনাই। 🙁
সত্যি সত্যি মন্তব্য লিখেছিলেন, নাকি ক্রস হয়ে গেছে। যাইহোক ভাইয়া। আপনার মন্তব্য ধরেই নিলাম, আপনি আমাকে অনেক প্রশংসা করেছেন, ঠিক না? 🙂 অনেক থাংকু প্রিয় ভাইয়া।
স্বপ্ন
সোনেলায় না এলে আপনার মত এমন আপু পেতামনা আমি।আমার আজেবাজে লেখাগুলোতে যেভাবে উৎসাহ দিয়েছেন, তাতে আমার লেখার লজ্জা চলে গিয়েছে।যা ইচ্ছে লিখে পোষ্ট করতে পারি। আমাদের সোনেলা এগিয়ে যাক হৃদয়ের বন্ধনে।
শুন্য শুন্যালয়
আর আপনি না এলে সোনেলায় স্বপ্ন থাকতোনা। কেউ আমাদের স্বপ্ন দেখাতো না 🙂
আপনি কিন্তু আমার প্রিয় একজন ভাইয়া, নিয়মিত আসবেন সোনেলায়। আমরা সবাই যা খুশি লিখি কিন্তু। আমার ও এখন লজ্জা লাগেনা, যা লিখি তাতেই প্রশংসা করে সবাই ফাঁটায় ফেলে, সবাই পঁচা। 🙂
নীলাঞ্জনা নীলা
প্রিয় শুন্য আপু,
একেকটি প্রহর গড়িয়ে অন্য দিনে চলে যায়। কতোদিন তোমার সাথে এভাবে প্রাহরিক আড্ডা-গল্প হয়না! কেমন আছো তুমি? কার উপর এতো অভিমান তোমার? কিসের জন্যে আসছোনা? জানো আজকাল আমার অনেক রাগ ওঠে তোমার উপর। যে তুমি প্রতিদিন এই বাড়ীতে এসে উঠোনে বসে আড্ডা জমাতে, সেই তুমি আমি আসার পরে অনেক দূরে সরিয়ে নিয়েছো।
এই যে চিঠি লিখছি, অনেক কষ্ট নিয়ে। কেন এমন করছো? চলে এসো। ওই দেখো তোমার আকাশের ভোরে আমি দরোজায় দাঁড়িয়ে ডাকছি। নক নক নক। খুলে দাও দরোজা। আমায় বসতে দেবে না? তোমায় যে দেখতে চাই। কতো দূর থেকে এসেছি, ফিরে যাবো? একটু জল তো দাও। ও শুন্য আপু, শুন্য আপু গো ওঠো। আসো। চলো ফুল কুড়িয়ে নিয়ে আসি, মালা গেঁথে তারপর পুতুলকে সাজাবো। আজ চলো পুতুলের বিয়ে দিয়ে দেই। \|/
তুমি দরোজা খুললে না, এতোবার ডাকার পর। তাই ফিরে এসেই লিখলাম চিঠিটা। ভালো থেকো। অনেক রাগ করেছি। তুমি যেদিন আসবে, আমি কথা বলবো না। 🙁
ইতি—————
নীলাঞ্জনা নীলা
আপু গো তুমি এলে, আর আমায় যেতে হচ্ছে। কাজে যাবো। এক ঘন্টার ডিউটি। একজন ক্লায়েন্ট শেষ করেই বাসায় আসছি। থাকবে? এই এতো আড়াল কেন? তোমায় তো এখানে ছাড়া আর কোথাও দেখিনা। শোনো ফোন নাম্বার দিও। তোমাকে মিস করতে চাইনা। হাসবো-আনন্দ \|/ করবো আর অনেক অনেক রাগ করবো। তারপর ঝগড়া 😀 :D)
থাকবে ১ টি ঘন্টা?