সুগভীর অরণ্যের অরণ্য-গভীরতা
চুকে-বুকে
আজ এ কোন মহা-সমুদ্দুরে!
তলদেশ খুড়ে-খুড়ে মুক্তো বিলাও?
সইবে তো!
ডুব সাঁতারে নিঃশ্বাস বেঁধে
গোলাপি মুক্তো-পরশে
সুখের-অসুখে বৃথা এ-জীবন;
নিবিষ্ট অন্ধকারের প্রকোষ্ঠ-গভীরতা
নীরবে-নিভৃতে-নিঃশব্দে ডাকে;
মৃত্যু চাই বার-বার, বারে বারে।
****************************************************
অরণ্যকে মনে পরে
১০টি মন্তব্য
নীলাঞ্জনা নীলা
সেই অরণ্যকে মনে পরে,
যেখানে দিনের আলোর ভেতরে গহীন অন্ধকার থাকতো
সেই অন্ধকারের ভেতর জোনাক-আলো ছড়িয়ে ছিটিয়ে পথ দেখাতো।
সেই অরণ্যের অরণ্য-গভীরতার ভেতর আজকাল রোদ তার ডালপালা মেলে ধরেছে
জোনাকের অস্তিত্বও নেই। —নিন, এবারে যতো পারেন পঁচাতে থাকুন। কেমন? 😀
ছাইরাছ হেলাল
জোনাহীনতার আজগুবি গপ্পো কৈথথে আমদানি করলেন!!
এখন সেখানে ফকফকা জ্যোৎস্নারা
কেলি করে রাতভর, অবাক বিস্ময়ে,
এত দিন কেন খুঁজে পাইনি তারে
তাও ভাবে;
দাঁত সামালকে!!
নীলাঞ্জনা নীলা
আজগুবি গল্পেই তো আনন্দ বেশী।
দাঁত সামাল দিমুনা। 😀
ছাইরাছ হেলাল
আনুন্দ একা নিলে তো হবে না!! ভাগ দিতে হয়।
ওহো, আপনি যে ফোকলা তা মুনে ছিল না।
মৌনতা রিতু
সামালকে সামালকে চলো। সবাইকেই সামালকে চলা উচিৎ। যে দিন আসতেছে যে অরণ্যের সবুজ পত্রপল্লবে নতুন নতুন স্বপ্ন বুনব তাকে ঝকঝকে রাখতে চাই। মুখটা যেনো দেখতে পারি পরিষ্কা। বোঝ গেছে গুরুজী।
ছাইরাছ হেলাল
আশার বানী শুনতে/শোনাতে ভালই লাগে,
যদি এই সুখ পাখিটি ধরা যেত/ধরা দিত তাহলে দাঁত বত্রিশ/ছত্রিশ/বাষট্টি পাটি বের করে
রাখতে কতই না আনন্দ হতো!!
কিছুটা মুনে হয় বুঝছি ভাইয়া।
মায়াবতী
মৃত্যু বার বার চাই না এক বার ই হবে এই টা ই মহা সত্য আর এই সত্য কে স্বাভাবিক নিয়মে চাই । 🙂
ছাইরাছ হেলাল
মৃত্যু যদি মহানন্দের হয় তাহলে বারে বারে চাইতেই পারি।
ধরুন, ভালোবেসে মরে যেতে ইচ্ছে করে, এটি তো অনেকবার আমারা চাইতেই পারি (না যেনেই বলছি)।
মহান মৃত্যু আসবে স্বমহিমায়, আমাদের আদর-স্তুতি রাগ-বিরাগের তোয়াক্কা না করেই!!
মায়াবতী
;? :@
ছাইরাছ হেলাল
এগুলাইন কী!!!!