নক্ষত্র চূর্ণ-বিচূর্ণ করে ছুঁড়ে দিয়েছি মেঘাকাশে,
অনুভবের অফুরন্ত ভালোবাসা মিশিয়ে;
প্রস্ফুটিত ফুলের টানটান সৌরভ-স্নিগ্ধতা নিয়ে
একটু একটু করে ঝরে পড়ুক বৃষ্টি-পরশ
জলপাই বনের গভীর অবধি;

অপেক্ষা,
নিরাপদে বাড়ি ফেরা স্বাগত পাখির ডাক,
বিলিয়ে/ছড়িয়ে দেয়া স্পর্শ আর গন্ধে গন্ধে
আশাবাদী শব্দাবলী নিয়ে;

খাঁ খাঁ শূন্যতা, অন্ধত্ব আর
হাজারো বাজারি আবর্জনাস্তুপ থেকে সযত্নে
তুলে নেয়া হাড়জিরজিরে চারাগাছ আজ দৃশ্যমান
শরীরী শরীরে,যদিও
ভাগাড়ের অতীত টানের বিভ্রান্তিগুলো কিছু-না কিছুর মত
পরচর্চা পরনিন্দা হিংসাগুলো লেপ্টে থাকে,
বৃত্তাকারে অবিচ্ছিন্ন ভাবে;

মেঘেদের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে পিছু-হাঁটা-স্বপ্ন এড়িয়ে
ছড়িয়ে/বিছিয়ে থাকা বৃষ্টি-মুক্তো কুড়োতে চাই
নবাগতের উৎসাহ ও অযুত উদ্দীপনায়;

ছবি নেটের।

0 Shares

১৬টি মন্তব্য

মন্তব্য করুন

মাসের সেরা ব্লগার

লেখকের সর্বশেষ মন্তব্য

ফেইসবুকে সোনেলা ব্লগ