ঘুম ঘুম চোখে, আধো আলোয়, স্বপ্ন একটা দেখেছিলাম অর্থ তার বুঝিনি কিছুই।
শুধু দেখেছি, স্বপ্ন ডানায় ভর দিয়ে এসেছিল কিছু সুখ স্বপ্ন আমার।
এ স্বপ্নের অর্থ খুঁজেছি, দিনের উজ্জল আলোয়। সূর্যের প্রখর দৃষ্টিতে, কম্পিত হয় স্বপ্নগুলো আমার।
স্বপ্ন কিছু হারিয়ে যায়, কিছু লুকিয়ে থাকে, রাত্রির অপেক্ষায়।
তাই আঁধারে অপেক্ষা করি স্বপ্নের।
শুয়ে থাকি আমি নিজ শয্যায়, বর্ণহীন, শব্দহীন শূন্য ঘরে, নিশ্চুপ গভীর নিরবতায়।
স্বপ্নেরা আসে আমার এ শূণ্য ঘরে, নানা বর্ণের রঙিন শব্দ নিয়ে।
শুধু আমার অনুভূতিতেই স্বপ্নের শব্দরা হেসে ওঠে,
এস্বপ্নের নেই কোনো কামনা নেই কোনো বাসনা।
আছে শুধু কথা রঙিন যত বর্ণ, শব্দ।
দিনের উজ্জল আলোয় সে স্বপ্ন আমার, বর্ণহীন শব্দহীন ছবির মতো নীরব নিশ্চুপ।
রাতের নির্জনে আমার সাথে তার খুনসুটি।
স্বপ্নের ডানায় সুখের পরশে, স্বর্গীয় এক আলোক প্রভায় চোখ মুজে আসে যখনি,পূব আকাশে রক্তিম আভা ফোটে, স্বপ্ন তখন শব্দ হারায়, দুঃখে তার বুক ফাটে। উজ্জল আলোয় সে দিক হারায়, লুকিয়ে পড়ে চোখের পাতায়।
আবারো এক রাতের অপেক্ষায়, অদ্ভুদ এক আবেগে জাগি আমি।
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,এই শব্দের মালা শূন্যের ছেলে ও আমাদের ফেরেশতা বাবাটার জন্য। ওর স্বপ্নের শব্দ ও অর্থ খুঁজতে এতোগুলো শব্দ চলে আসবে বুঝতেই পারিনি। আমি ছবি আপলোড দিতে পারি না। দিতে পারলে, শূন্যের ঐ বাবাটার একটা ছবি দিতাম। আজ ফোনের স্কিনে ওর ছবিটা দেখেছি কয়েকবার। আমার রিয়ান মেমনের ছবিগুলোও মিলাচ্ছিলাম। আমাদের এই বাচ্চাগুলো বড় হয়ে গেল! কখন যে বড় হল বুঝতেই পারলাম না। এই তো মনে হয় সেদিন হাসপাতালে প্রথম কোলে নিলাম। প্রথম মা হবার আশায় পেটে তাদের উপস্থিতি টের পেলাম। আমার মেমন ক্লাস সিক্সে এখন। সেই ২০০৪ এ ঢাকা তার জন্ম হল। ছোটটা ২০০৭ এ আল মারকাজুল হাসপাতালে। ডাঃ আইভি আপার ঋণ কোনো জন্মেই আমার শোধ হবে না। এখন রিয়ান সোনা ক্লাস ফোরে। মাঝে মাঝে ভাবি, কেন দিন চলে যায়, কেন দিন ফুরায়! আমি যে অনেক দিন বাঁচতে চাই। আমি আবারো ওদের ছেলেমেয়ের ছোট ছোট হাতগুলো ধরতে চাই। ওদের সাথে হেসে উঠতে চাই। ওদের এসব স্বপ্নের উত্তর দিতে ব্যকুল হতে চাই।
৩৯টি মন্তব্য
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
এতোটা আবেগী স্নেহ ভরা লেখাটি যে এর কোন মন্তব্য করা যায় না।এ সময়ে শুধু বলব রিয়ান মেমনেরা বড় হোক মায়েদের আদর্শে -{@
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
এত সহজ আপলোড আর আপনি জানেন না এটা কি হয়!ছবিটি আপলোড দিলে লেখার মান আরো বেড়ে যেত।
মনির হোসেন মমি(মা মাটি দেশ)
নতুন পোষ্ট লেখার বামে ক্যামেরা ছবিসহ নতুন মিডিয়া যোগ করুন একটি অপসন আছে সেখানে ক্লিক করলে ছবি আপলোডের অপশন আসবে সেখানে ক্লিক করলে দুটি অপসন আছে ১/ব্লগের মিডিয়া ফাইল ২/ডেক্স বা মোবাইল ফাইলে ক্লিক করলে আপনার কাঙ্খিত ছবি বেছে নিবেন।যদি ছবিটি ৭০kb বেশী হয় তবে তা এডিট করে কমিয়ে ৭০ এর নীচে এনে আপলোড দিতে হবে।বাকীটা একটু চিন্তা করলেই হয়ে যাবে।ধন্যবাদ
মৌনতা রিতু
অনেক ধন্যবাদ ভাই। আসলে আমাদের জীবনের সব থেকে বড় দুর্বলতাই এরা।
ছবি দেওয়ার চেষ্টা করি, পারি না। জিসান ভাইর ইনবক্সে ছবি দিয়ে তা দিয়ে দেই। খসড়ায় লিখে রাখি।
আর ভয় লাগে কোথায় ক্লিক করতে কোথায় ক্লিক হয়!
ভালথাকবেন ভাই।
নীলাঞ্জনা নীলা
এতো মায়ামাখা লেখা। হতেই হবে। আমাদের মৌনতা আপুর মধ্যে যেমন মায়া, তেমনি ওই প্রথম পুটুস সোনাটারও চোখে-মুখে মায়া।
আসলেই দিন কিভাবে চলে যায়! আমার তীর্থটার বুকের কাছে আমার উচ্চতা। অথচ এইতো সেদিন এলো পৃথিবীতে। চোখে ভাসে ওর হামাগুড়ি দেয়া, হাঁটতে গিয়ে পড়ে যাওয়া। কথা বলা শুরু হতেই হাজার হাজার প্রশ্ন। সেই ছেলে এখন জিজ্ঞাসা করে, “মাম দেখো তো হেয়ার স্টাইলটা ঠিক আছে কিনা!”
পুটুস সোনা অনেক অনেক আদর। শুভ জন্মদিন আবারও।
মৌনতা রিতু
তীর্থ সোনা তো হিরো। আমার মেমন সোনার মতো, মিষ্টি দুষ্টু। মাই তাদের দুনিয়া। এখনো খাইয়ে দিতে হয়। চুলে জেল দিয়ে স্টাইল করত ছোট বেলায়। “হোম এলোন” সিনেমা দেখে।
রিয়ান চঞ্চল। জানো আমি খাটের চার পাশে বালিশ দিয়ে রাখতাম, জেন পড়ে গেলেও ব্যাথা না পায়। তখন ইচ্ছে করে করে পড়ত।
তীর্থ সোনাকে আদর দিও।
ভালথেকো আপু।
আমার মেমন সোনা ক্যাডেট প্রস্তুতি চলছে, আজ পরীক্ষা হচ্ছে ওর কোচিং এ। দোয়া করিও তার জন্য। সে মহাকাশ গবেষনা করতে চায়। সব বিজ্ঞানী বলতে পাগল। আমার ফুফাত ভাই গেছিল একটা সেমিনারে, নাসায়। তো সে যখনি শুনেছে মামা গেছে, ফোন দিয়ে ওদের বই আনতে বলেছে, ওর মিতু আন্টি কিছু দিতে চাইলে বলবে,” বিজ্ঞানীদের বই দেও”। সে অআবার আমাদের দুই পরিবারের প্রথম ছেলে সন্তান। আর আমার বড় বাবু মারা যাবার পরে ও হইছে, তাই ও সবার চোখের মনি। সে আমার কছে এবার আবদার করেছে একটা বেহালা কিনে দিতে।বিশ তারিখে কিনে দিব। সে আইনস্টাইনের মতো ব্রেইন খুলবে বেহালা বাজিয়ে। ওর বিশ্বাসে হাসি মনে মনে, কিন্তু ওর ঐ ভালবাসার দুর্বলতায় আঘাত দেইনা। ও বেড়ে উঠুক ওর ভালবাসা বিশ্বাসে।
নীলাঞ্জনা নীলা
মৌনতা আপু মেমন সোনাকে বলো বিজ্ঞানী হলে আমায় যেনো মহাকাশ দেখায়। আমার যে এসবে কি আগ্রহ, তোমাকে কি বলবো! আমি তো এখন মেমন বাবুর ভক্ত হয়ে গেলাম। মেমন বাবুকে বলো আমার মাসতুতো বোন বাণী সেও নাসায় আছে।
বলো কি বেহালা!!! নাহ এ ছেলের পেছনে মেয়েদের লাইন পড়ে যাবে। যেসব ছেলেরা গীটার বা ভায়োলিন বাজায় তাদের প্রেমিকার সংখ্যা হিসেব ছাড়া। 😀
তীর্থ আবার বাস্কেটবল প্লেয়ার হতে চায়। তুমি যদি দেখো ওর মাথায় শুধু বাস্কেটবলই ঘোরে। ^:^
মৌনতা রিতু
আমাদের পুটুস সোনা জ্বরে ভুগছে। ও তাড়াতাড়ি জ্বরকে ঘুসি দিয়ে উঠুক। আর কথার ঝুড়ি খুলুক।
অনেক অনেক আদর পুটুস সোনাটাকে।
নীলাঞ্জনা নীলা
পুটুস এই প্রশ্ন শুরু করলো বলে।
মৌনতা রিতু
বাস্কেটবল আমারও খুব ভাল লাগে। আমাদের সেন্ট পলস্ এ ছিল। কিন্তু কেন যেন হয়নি খেলা।
তীর্থ বাবাটাকে আদর দিও।
ইলিয়াস মাসুদ
আপনার এই লেখাতে যাঁরা বাবা,মা তাঁরা আপ্লুত হবেই,আমিও আবেগে ভেসে গিয়েছি পড়তে পড়তে ………
ওদের জন্য অনেক অনেক শুভ কামানা -{@
মৌনতা রিতু
আমাদের বাচ্চাগুলো ভালথাকুক।
ওদের হাত ধরে আমাদের পথ চলা হোক নতুন করে। এই আশায় স্বপ্ন বুনি।
ভালথাকুন ভাই।
ছাইরাছ হেলাল
ফেরেশতা বাবার জন্য এতটা আবেগ ধরে নিয়ে লিখেছেন বলেই হয়ত এত্ত সুন্দর
করে বলতে পেরেছেন।
পুচ্ছিটা বেঁচে থাকুক হাজার বছর মায়ের কোল জুড়ে এ কামনা করি।
মৌনতা রিতু
অবশ্যই এই কথা ঠিক। ওদের মধ্যেই আমাদের আত্না।
ওদের কিছু হলে দিশেহারা হই আমরা।
আমাদের ফেরেশতা বাবাটার জ্বর হইছে। বাবাটা তাড়াতাড়ি আবারো স্বপ্নের অর্থ খুঁজুক এই কামনা আল্লাহর কাছে।
মোঃ মজিবর রহমান
আপু পরে লিখব অফিসের কাজে বহইগমন।
শুভেচ্ছা রইল বাপধনের পতি।
মৌনতা রিতু
আচ্ছা, অফিসের কাজ সেরে আসুন।
শুভকামনা রইল।
ইঞ্জা
আবেগী লেখাটি পড়ে আমি আর নিজেকে ধরে রাখতে পারলাম না, আপু আমারো যে একি অবস্থা। 🙁
মৌনতা রিতু
আসলে, আমরা বাবা মারা বড়ই অদ্ভুদ।
ভাল থাকুন ভাই।
ইঞ্জা
আপনিও ভালো থাকবেন আপু।
মিষ্টি জিন
খুব খুবই ভাল লেগেছে। অনেক আবেগ দিয়ে লিখেছো। অনেক অনেক আদর , দোয়া শূন্যের প্রিন্সটার জন্য।
আসলেই রীতু আপু আমাদের বাচ্চা গুলো যে কবে বড হঁযে গেল টের ই পেলাম না। ছোট বেলায় ভাবতাম এরা কবে বড হবে আর এখন ভাবি কেন এত তাড়াতাড়ি বড হয়ে গেল।
মৌনতা রিতু
ঠিক বলেছো মিষ্টি আপু। আমি না, কেঁদে ফেলি ওদের ছোটবেলার ছবি দেখে।
কি গোল গোল হাত ! সেই কখনো কখনো কান্দু কান্দু চেহারা, কখনো কখনো আল্লাদ, কখনো হেসে কুটি কুটি।
স্বপ্নের মধ্যে হাসা, কাঁদা।
ভাল থেকো।
লীলাবতী
শুন্য আপুর ফেরেশতা বাবুটার স্বপ্ন শুনেই এত সুন্দর একটি পোষ্ট দিয়ে দিলেন? এই না হলে আমাদের ভালবাসার সোনেলা? 🙂 (3
বাবুটা এত কিউট যে ও কিভাবে এই স্বপ্নের কথা মাকে বলে তা শুনতে ইচ্ছে করছে। বাবুটার জ্বর, শুন্য আপুও আসছেন না পোষ্ট দেয়ার পর থেকে। আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করছি বাবুটা যেন দ্রুত সুস্থ্য হয়ে যায়।
মৌনতা রিতু
এই তো আমাদের পরিবারের ভিতর আর এক পরিবার।
আমাদের সোনাটা তাড়াতাড়ি সুস্থ হোক। ভালথেকো আপু।
লীলাবতী
নতুন লেখা দিচ্ছেন না যে? নতুন লেখা চাই আপু -{@
সকাল স্বপ্ন
ভালো লাগলো—– একটি জীবন ঘটনা পড়লাম—–
মৌনতা রিতু
ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।
রিমি রুম্মান
ভাল লাগলো লেখাটি।
আমার ছেলে দুইটা এখন ১৩ আর ৬ বছর বয়স। বয়সটা এইখানেই থামিয়ে রাখতে খুব ইচ্ছে হয়। বড় হতে হতে দূরে সরে যাওয়াটা মানতে পারি না। বড় হওয়া মানেই মায়ের কোল ছেড়ে আলগা হয়ে যাওয়া !
মৌনতা রিতু
ধন্যবাদ আপু। ভাল থেকো।
মোঃ মজিবর রহমান
সকল বাবু সোনারা ভাল থাকুক সবার জন্য রইল অন্তরাত্বার শুভেচ্ছা।
-{@
মৌনতা রিতু
ধন্যবাদ ভাই। আপনিও ভাল থাকুন।
মোঃ মজিবর রহমান
হ্যা আপু ভাল।
চাটিগাঁ থেকে বাহার
আহারে, মায়ের মন!
সন্তান যেন ফুসফুসের রক্ত চলাচলের শিরা-উপশিরা…..
মৌনতা রিতু
ঠিক বলেছেন ভাই।
অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।
শুভকামনা জানবেন।
ব্লগার সজীব
স্বপ্ন শব্দ দেখেই এত শব্দের উৎপত্তি!! পারেনও আপনি আপু। শুন্য আপুর ছেলেকে জন্মদিনের আদর। আপনাকে ধন্যবাদ এমন করে লেখার জন্য।
মৌনতা রিতু
এই আদরের পোটলুগুলোর জন্যই তো এই জীবন তার অস্তিত্ব।
সজীব ভাই লেখা কৈ ? একটা লেখা চাই গরুর সাথে যারা সেলফি তোলে তাদের নিয়ে। আর কিশোরী খেলোয়াড়দের জার্সি পোশাক পরা দেখে যাদের গায়ে ,,,,,,,,,,, হইছে তাদের নিয়ে। যেন এই লেখা পড়ে গলায় কলসি ঝুলিয়ে মরে এরা।
শুন্য শুন্যালয়
কী অদ্ভূত সুন্দর করে লিখেছো আপু, স্বপ্নের জন্য রাতের অপেক্ষা, আঁধারের অপেক্ষা। অর্থহীন, বর্ণহীন এই স্বপ্নগুলোর গাঢ়ত্ব কত বেশি তাইনা? যা রাতের অন্ধকারে রঙ্গীন হয়ে ওঠে।
ছেলেকে বলেছি তোমাকে নিয়ে জন্মদিনে একটা আন্টি লেখা লিখেছে, ও দেখেছে, পড়তে পারেনি তাই আমাকেই বুঝিয়ে দিতে হয়েছে, খুব খুশি সে।
দিনের স্বপ্নগুলো কথা বলে উঠুক নিরজনে, নিশ্চুপে একাকি তোমার সাথে। এতো এতো ভালো লেখাটির জন্য তোমাকে অনেক ধন্যবাদ ভাবীজান। রেখে দিয়েছি নিজের কাছে। ভালো থেকো আর ঈদের গল্প শুনিও। -{@
মৌনতা রিতু
বাবাটা কেমন আছে এখন ? কাশি কমেছে ?
ইশশ, বাবাটা কষ্ট পেলো খুব। বুকে কফ জমলে প্রচন্ড কষ্ট হয়। আর মায়ের কষ্ট হয় ছেলে কষ্ট পাচ্ছে দেখে। ওর কষ্ট নেওয়াও যায় না।
এখন তোমাকে অনেক সাবধানে থাকতে হবে। প্রায় এক বছর।
অনেক আদর এই বাবাটার জন্য রইল। ওকে বাইরে কম নিবে। যেন নজর না লাগে।
শুন্য শুন্যালয়
এখন একটু ভাল আছে আপু, কাশিটা এখনো আছে, তবে ফ্রিকোয়েন্সি আগের চাইতে কম। লাংস চেক করছি নিয়মিত, পানি এখনো আছে।
বাড়িতেতো সাবধানেই রাখি আপু, কিন্তু স্কুলে ৯-৩ টা লম্বা সময়ে দুইবার মাঠে গিয়ে খেলাধুলা, অই ঘাম নিয়েই এরপর রুমে এসে ক্লাস করা, ছেলেটা এজন্যই খুব সিক থাকে সবসময়, এবার তো বাড়াবাড়ি হয়ে গেলো, তবুও জ্বর নিয়েই স্কুলে যাবার জন্য কান্নাকাটি করছে। কি যে করি!
মায়ের কষ্ট হবার সময় কোথায় আপু? 🙁
দোয়া করো ওর জন্যে আপু, আর মেমন, রিয়ানের জন্যেও রইলো অনেক অনেক আদর -{@
প্রজন্ম ৭১
সহ ব্লগারদের পোষ্ট পড়ে এমন পোষ্ট দেয়া ব্লগারদের মাঝে আন্তরিকতা তৈরী করে। সোনেলায় আপনার আন্তরিক বিচরন দেখে ভাল লাগছে খুব। প্রথমদিকে ছিলাম সারাক্ষণ সোনেলার সাথে। ব্যাস্ততায় আজকাল তেমন সময় দিতে পারছিনা। মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কিত কিছু পোষ্ট শেয়ার করার ইচ্ছে আচ্ছে। আশাকরি সাথে থাকবেন। (y)