কোজাগরী পূর্ণিমার চাঁদ জ্যোৎস্না হয়ে জ্বলে আছে, আজ
নাতি-পুতির জন্মদিনে, জন্মের দিন হয়-না, দিনের জন্ম-ও না!!
তবুও গুটিগুটি পায়ে চাঁদ হাঁটে, চিল্লায়, হাসে, চিকনগুনিয়ার সাথে সাথে;
নষ্ট মাথার টাউক্কা কবি ফ্যাল ফ্যালিয়ে হাসে, মরিবার হয়েছে সাধ, অকালে!!
মরুক না সে!! হেহে ফেফে করে;
চাঁদ-জ্যোৎস্নায় নেই আজ কোন গ্রহণ;
অঝোর বর্ষার এই সোনালুর বন, দেখে জুড়ায় প্রাণ-মন,
স্বপ্নে দেখা স্বপ্নের চন্দ্রমল্লিকা উষ্ণতার উল্কিতে এঁকে রাখে নূতন জীবন;
যেবান-সোনা বেঁচে বর্তে থাকুক ধ্রুবতারার বেশে
ঐ একরাশ নীলের আকাশে, মা মেরির আলো ছুঁয়ে;
২২টি মন্তব্য
মিষ্টি জিন
কি ব্যাপার চিকনগুনিয়ার প্রেমে পডেছেন মনে হচ্ছে। 😀
নাতি পুতি হওয়ার বয়সে চিকুনিয়ার প্রেম খারাপ না। তয় ব্যাথা বুথি একটু বেশী এই আর কি? বড প্রেমে এমন ব্যাথা কোন ব্যাফার না। :D)
যেবন- সোনা বেচে বরতেই থাকবে ।
ছাইরাছ হেলাল
কে যে কার উপর পড়ে তা কে বলতে পারে! এমন-ও হতে পারে
আমার উপর-ই পড়েছে!!
আপনার অভিজ্ঞতা ব্যাপক, ব্যথা-বুথা কুন ব্যাফার না, বেশ ব্যাথার
আনন্দ-ই অন্য রকম।
অবশ্যই নাতি-পুতিরা বেঁচে থাকবে সবার দোয়ায়।
অপ্সরা
বাহ! কোজাগরী কাব্য! অনেক ভালো লাগা!
ছাইরাছ হেলাল
অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য।
নীহারিকা
ল্যাকতে ল্যাকতে একেবারে নাতিপুতি পর্যন্ত চলে গেছেন? সাবাশ!!
লোকে আজকাল চিকনগুন্নিয়াকেও লেখায় রাখে। কপাল!
আচ্ছা নষ্ট মাথার টাউক্কা কবিটা কে? কেমন চেনা চেনা লাগে। উনি কি মাথায় ক্যাপ পরেন? কিজানি কোথায় যেন দেখেছি মনে হচ্ছে।
ছাইরাছ হেলাল
দেখুন চিকনগুনিয়া এখন আমাদের অঙ্গ – উৎসবের মত জাঁকিয়ে বসেছে,
ধরলে বুঝবেন ক্যামুন মজা!
আমাদের কিন্তু ক্যাপ ছাড়াও চক-চকা টাক ওয়ালা ‘আমি কবি হব’ বলে ঘোষণা দেয়া এক কবি আছে,
একটু ভেবে দেখুন!! (না বুঝলে বলবেন)
নাতি-পুতি ছাড়া আমাদের চলেই না।
মৌনতা রিতু
চিকুনগুনিয়াও এলো তাহলে কবির কবিতায়!
সোনালুর বনে গ্রহণ লাগতেই দিব না। জ্যোৎস্না হোক বা না হোক জোনাকিদেরও ডেকে নিব তখন।
কবির টাক নিয়ে মাথা না ঘামানোই ভাল। কে জানে কবে এ মাথাতেও মরুভূমির রূপ দেখা দেয়! তাই স্পিক্টি নট।
ছাইরাছ হেলাল
বুঝতে পেরেছি আপনার সাথে চিকনগুনিয়া এখন-ও দেখা সাক্ষাত করেনি!!
ব্যস্ততার কারণে যায়নি হয়ত ও-দিকটায়, তবে চিন্তা করবেন না, পৌছাতে দেরি হবে না, তখন বুঝবেন লেখায়-ও
কী করে বাসা বাঁধে!!
নাহ্, সবাই মরুর সাধ পাওয়ার কত ভাগ্যবান/ভাগ্যবতী না!!
জিসান শা ইকরাম
কি দিনকাল আইল, চিকনগুনিয়া এখন কাব্যে,
আমরা মটূ, মোটাগুনিয়ার ভয়ে চিকনগুনিয়া আমার ধারে কাছে নেই 🙂
সবাই ভাল থাকুক।
ছাইরাছ হেলাল
চিকন গুনিয়া এখন সর্বগ্রাসী!!
মটু-ফটুদের-ও রক্ষা থাকবে না!!
মোঃ মজিবর রহমান
কি জানি জ্বর ে ধরছে আমারে তয় ঢাকাতে বাড়িতে জাওয়ার পর ভাগ্য আমার বেঁচে গেলাম চিকুন গুনিয়া থেকে। কোনমতে নামাজ পড়তে পেরেছি।
যাক নাতিপুতি আছে। কাব্য সাওরথক ব্যারামে।
ঈদ কাটল কেমন। ???
ছাইরাছ হেলাল
তাও ভাল আল্লাহর ইচ্ছায় আরোগ্য লাভ করেছেন।
ঈদ ভালই কেটেছে,
আপনিও ভাল থাকবেন।
ব্লগার সজীব
যেবান কে ভাইয়া? তার কি জন্মদিন ছিল? বেঁচে বর্তে থাকুক ধ্রুবতারার বেশে। কেমন আছেন ভাইয়া? ঈদ মোবারক -{@
ছাইরাছ হেলাল
সে এক নাতি/পুতির ঘটনা,
অবশ্যই তার জন্মদিন উপলক্ষ্যে লেখা।
আপনাকেও ঈদ মোবারক।
নাসির সারওয়ার
আহারে!!! বেচারা/বেচারি নাতি-পুতি!!!
জন্ম দিনের উৎসবে চিকনগুনিয়ার আগমন!!
“যেবান-সোনা বেঁচে বর্তে থাকুক ধ্রুবতারার বেশে
ঐ একরাশ নীলের আকাশে, মা মেরির আলো ছুঁয়ে”
মন ছুঁয়ে দেয়া দুটি লাইন।
ছাইরাছ হেলাল
আপনাকে ধরলেই বুঝতে পারবেন চিকনগুনিয়া কাহাকে বলে এবং কত প্রকার।
কুবির মুন ছুঁয়ে গেলে আর কিছুই বাকী থাকে না।
নাসির সারওয়ার
না না, বাকী থাকুক।
এতো ভালো লিখলে কি করে কি হয়, অনেক সংসয়।।।।।।
ভালো থাকুন আর লিখতে থাকুন।
ছাইরাছ হেলাল
ভালু ল্যাহার দ্যাখলেন কী!!
সংশয় ভালু না।
শুন্য শুন্যালয়
সোনেলার স্বঘোষিত কবির জন্মদিন নয় তা ঠিক জানি, গোল গোলাপ্পে হাততালি সহ কেট কেটেছিলাম অক্টোবরে ভুলি কী করে। তবে বেচারাকে এই আকালে মরিবার সাধ না সাধলেই হতোনা? নাতী-পুতী কেন? এ ধরায় ১৪ জেনারেশান দুইচোক্ষে দেখে যেতে মন চায়।
চাঁদ হাটি হাটি পা পা করে পিছে ছোটে ভাবতেই ভালো লাগছে কিন্তু পূর্ণিমা আর অঝোর বর্ষা এ কী করে সম্ভব? কবির ফ্লু হইলো নি?
মা মেরীর আলো স্পর্শ করুক সদ্য জন্ম নেয়া জন্মদিনের পোস্ট যাকে নিয়ে।
নাসির সারওয়ার
ইচ্ছে হয় চিৎকার করি।।।।।
ছাইরাছ হেলাল
চিক্কইর দিয়া হালান, আরাম পাইবেন!!
ছাইরাছ হেলাল
আমি তো ভাবলাম এ লেখা পড়ে, আপনার-ই জন্মদিন কী না!!
আমি চৌদ্দ জেনারেশন না, তাঁদের চৌদ্দশ জেনারেশন দেইখ্যা চৌখ জুড়াইতে চাই।
বেঁচে-বর্তে থাকুক সবাই এ কামনাই করি।