আমাদের দেশের প্রশাসন বাঁ আইন শৃঙ্খলার পক্ষ থেকে শুধু গাজখোর ইয়াবা সেবনকারীকে ধরে আইনের ব্যাক্তিদ্বয় আইনে প্রয়োগ করে কিন্তু দেশের রক্ত চোষা বাঁ দেশের ব্লাড ক্যান্সার ঘুষখোর বাঁ দুরনিতিবাজকে অন্যায়কারী হিসেবে কেণো যথাপযুক্ত আইনের আওতায় আনা হচ্ছে। তাঁরা কি গুরুত্তর অপরাধী না?? তারা কি দেশের উন্নয়নের অন্তরায় নয় কি??

গাচাখোর কয়টাকা নষ্ট করে বাঁ পরিবেশ নস্ট করে? গাচা বাঁ ইয়াবা আমদানী কারক কারা তাঁরা কেনো পাকড়াও হয় না।? ভোক্তা কেনো মার খায়? আর কেনোই বা ধরা খায় আর ঘুষ দিয়ে পার পায়। এটা কি পুলিশের টাকা কামানোর ধান্দা বাঁ ওয়ে নয়? পৃথিবী জুড়ে অসহায়কে সরকার বাঁ স্বাস্থবানরা সর্বদা নির্যাতন করে অর্থনৈতিক, মানসিক এবং শারিরীকভাবে।

বর্তমান সমাজে বাস করতে প্রয়োজন লাঠীর শক্তি, অর্থের যোগান, শিক্ষার বাহুবল। এর কোন টিই যদি না থাকে তবে তাঁদের নির্যাতিত হতে হয় সমাজে সব দিক  থেকে এক্ষেত্রে ধর্ম, বর্ণ বাধা নয় শক্তিই বড় সহায়। । কোন না কোনটি থাকলে মটামোটি বেঁচে থগাকা যায় সহিসালামতে। এর কোন কম নয় রাজনিতিতেও। শুধু জনপ্রিয়তা থাকলে হবে না, সব দিক দিয়ে সবল হতে হবে, নইলে শ্রদ্বেয় মরহুম সুরঞ্জিত বাবুর মত।    চুরি না করেও চোর হতে হলো তাঁকে। এরকম আরো হাজার হাজার উদাহরণ আছে।

সমাজ দেশ হতে সকল নষ্টামি দূর হোক। সমাজে সকল মানুষ সুস্থ, নিরাপদে , শান্তিতে বাস করুক।

0 Shares

২১টি মন্তব্য

মন্তব্য করুন

মাসের সেরা ব্লগার

লেখকের সর্বশেষ মন্তব্য

ফেইসবুকে সোনেলা ব্লগ