ঘুম ভেঙ্গে গেলে শুনি
দূর থেকে ভেসে আসা বীণাধ্বনি,
ধ্বনিত হয় আকাশের গায়ে,
মাতাল হই, মাতাল হয়েই শুনি;
বিষণ্ণ অমাবস্যায় ঠায় দাঁড়িয়ে থাকা তারারা
টুপ টুপ করে খসে পড়ে, ক্লান্তির শ্রান্তিতে
একাকার হয়ে,
চাঁদ উঠবে বলে টানা অপেক্ষা শেষে
বিছনায় ফিরে যাই;
অপেক্ষার চাঁদ গিলে বসে আছে
সেই সেই অকৃত্রিম রাহু,
বাঘের দুধ নয়, বাঘনখ বাড়িয়ে
ডাকছে আমাকেই;
বিকল্প ঘুম বিকল্প চাঁদ
আকাশের খামার বাড়ীতে নেই, নেই;
৩০টি মন্তব্য
শাহানা আক্তার
অমাবশ্যার অন্ধকার কেটে গিয়ে চাঁদ উঠবে অবশ্যই 🙂
ছাইরাছ হেলাল
অবশ্যই কোজাগরী পূর্ণিমার চাঁদ উঠবে,
আবু খায়ের আনিছ
বাঘের এত সাহস কোথা থেকে হয়, এখুনি নখ বিদ্ধ করার।
ছাইরাছ হেলাল
এবার থেকে বাঘকে যেন একটু ধমকে রাখবেন,
শুন্য শুন্যালয়
লেখা শেষ করে “ওয়াও” বলেছি। একটু বেশি বেশিই ভালো লাগলো। শেষ লাইনদুটো পড়ে কিছু থমকে থাকা।
এবার আসি লেখাচ্ছেদ– আপনি সত্বর মাস্টারফা’র কাছ থেকে পূর্নিমা, অমাবশ্যার ক্যালেন্ডার খানা নিয়ে রাখুন, নইলে অমাবশ্যার রাতে চাঁদ উঠবে না আর দোষ দেবেন অকৃত্তিম রাহুর!! চাঁদ কী আপনার মামুর বাড়ির নাকি? এরপর দিনে দুফুরেও চাঁদ খুঁজে বেড়াবেন কিনা ঠিক নাই। আর মধ্যরাতে বীনা-বুনা কে বাজায়? বাড়ির চারপাশে সাপ আছে নাকি? দেখেন কোন দিন যেন পা দিয়ে না বসেন। বীনা-বুনা মাতাল করতেই পারে তাই বলে এতো? যে বিকল্প ঘুম, বিকল্প চাঁদ এনে দেবে!
ছাইরাছ হেলাল
শুধু আমিই থমকাই না, অন্যেরাও!
বীণ-বুণ তো শুনতে হয় না (অবশ্য বীণ সবার জন্য বাজেও না), আর মাতালের জ্বালাও বইতে হয় না, তাই এ সব বুঝবেন না,
আর চাঁদ যে সাকুল্যে একখানাই, রাত-বিরাতে মধ্যাহ্নের দুপুরে অমাবস্যায় একটু লাগেই, বেশি বেশিই লাগে! শুধু কী মামুর বাড়ীর! আরও অনেক বাড়ীর, সাফ কবলা করা বলতে পারেন।
বিকল্প কিন্তু মন্দ না, অদল-বদল করাই যায়;
নীলাঞ্জনা নীলা
কবিতা এমনও হয়! ;?
আর তাই কি ভালো লাগলো কবিতাটি?
এতোদিন পর এসে এভাবে লেখা পেলে হাততালি তো দিতেই হয়। (y) :c
নীলাঞ্জনা নীলা
**এতোদিনের জায়গায় হবে একদিন পর**
আসলে সময়টা বড্ড এলোমেলো।
ভালো থাকবেন।
ছাইরাছ হেলাল
আপছে আপ সব কিছুই ঠিক হয়ে যাবে, ভাববেন না,
নীলাঞ্জনা নীলা
ভাবাভাবি বেশী করতে গেলেই চিৎপাত। তাই ভাবি কম, বলি বেশী। 😀
ছাইরাছ হেলাল
বুঝছি এইবার,
নীলাঞ্জনা নীলা
বুঝবার তো কথা! 😀
ছাইরাছ হেলাল
হুম্মম্মম্মম্মম,
ছাইরাছ হেলাল
কবিতা নয় বলেই হয়ত এমন! এত্ত ভালোলাগা কই কই যে থাকে!
আগে পরে কোন ব্যাপার না, তালি চালু রাখলেই হবে,
নীলাঞ্জনা নীলা
কুবিতা বলেই এমন। 😀
হাততালি চালু রইলো। :c
ছাইরাছ হেলাল
আচ্ছা চল্পে!
নীলাঞ্জনা নীলা
(y)
ছাইরাছ হেলাল
এ সব কী দেখান!
নীলাঞ্জনা নীলা
টিপসই 😀
ছাইরাছ হেলাল
শেখার শেষ নেই,
শেখা চেষ্টা বৃথা তাই।
মৌনতা রিতু
শেষ রাতের চাঁদের মায়া হাতছানি দেয় এই ঘুমহীন চোখ আমার।
তা কুবি আজকাল বীণার শব্দ শুনবার লাগছে ক্যালা! সাপ ধংশাইলে রক্ত চুইশা বিশ ফেলব এমন ওঝা তহন কৈ পাইবেন :p
এইবার ঝগড়া কইরা লই, মোর একখান খবর লয় নাই কেউ ;(
এতো মোর পরান পুড়তেছে ব্লগে ঢুকতে পারছি না। সত্যি সবাইকে খুব মনে করতেছি।
ছাইরাছ হেলাল
চাঁদের মায়ার হাতছানিতে সারা দেবেন না যেন! এ বড়ই মন্দ কাজ!
সাপের বিষ আজকাল আর তেমন কার্যকরী না, আর বিষ ওয়ালা সাপ খুবই দূর্লভ।
আরে বাড়ীর মানুষের আবার খবর নেয় কেমনে! আপনি তো বাড়ীতেই আছেন,
শীতনিদ্রা, তাই ডাকাডাকি করিনি, আড়মোড়া ভেঙ্গে ঝাঁপিয়ে পড়ুন,
মোঃ মজিবর রহমান
চাঁদ উঠবে বলে টানা অপেক্ষা শেষে
বিছনায় ফিরে যাই;
হেরে গেলে যে চল্বেনা চাদের আলোয় আলকিত করতেই হবে যে দাদাভাই।
বাঘে খ্যান্ত দিয়ে বসা জাবেনা।
ছাইরাছ হেলাল
আচ্ছা, চাঁদকে এবার আর ছাড়ছিনা,
আপনারা সাথে থাকলে বাঘ-বুঘ কোন ব্যাপার না,
মোঃ মজিবর রহমান
এই না কথা ভাই সব অমঙ্গল ছেড়ে উঠে আসবে সুন্দর সোনেলা সকাল। -{@
ছাইরাছ হেলাল
খুব সুন্দর করে বলেছেন,
সব সুন্দর ই আমাদের কাম্য।
অলিভার
আমি এখনো বুঝে উঠতে পারলাম না পৃথিবীর সকল (এলিয়ানদেরও হতে পারে, তবে নিশ্চিত করে জানা নেই 😛 ) কবিদের সাথে কি ‘চাঁদ’ আর ‘ঘুম’ এর প্রেম-ভালোবাসা আর অভিমান চলে? ঘুরে ফিরে কেন জানি শুধু এদেরই বিচরণ দেখা যায় কবিদের চিন্তা-চেতনায়।
সে যাই হোক, বাঘ মামা এমন ক্ষেপল কেন?
ছাইরাছ হেলাল
চাঁদ-টাদ একটু লাগেই ভাব রাজ্যে, মান-অভিমান ভালোবাসা তাও খুব দরকারি।
বাঘেরা বাঘই, দুক দিক বা না দিক।
অলিভার
হা হা হা
আপনাদের তো দেখছি, হয়তো আপনাদের দেখতে দেখতে ভাব রাজ্যে প্রবেশ করার টিকিটও পেয়ে যাবো কোন দিন। সেদিন হয়তো ভাব রাজ্যের মান-অভিমান আর ভালোবাসায় চাঁদ-তারা আর মেঘ-ঘুমেদের বুঝতে সক্ষম হবো 😃 😃 😃
ছাইরাছ হেলাল
অতি দ্রুত নেমে পড়ুন,
সাথে আছি, থাকবও।