স্মৃতিঃ
শঙ্খনীলের পুড়িয়ে দেয়া চিঠি প্রীতি
গতজন্মে লুকিয়ে পড়লো এজন্মের আধ খাওয়া স্মৃতি……
অবিরাম বয়ে যাওয়া শান্ত নদীঃ
কোথায় সে কাঁচপোকা, কচলানো ধুলোবালির রেখা?
শান্ত নদী বয়ে যায় অবিরাম, সাথে তার শুকনো শাখা।
রিনঝিনঃ
নেবে তুমি, ছোঁবে রিনঝিন শব্দাবলী?
যুক্তাক্ষরে ভয় পেওনা, এসো একটা একটা করে খুলে ফেলি.
জলতরঙ্গের টুং টাং শব্দঃ
উহু হবেনা চোখের জলে টুংটাং শব্দ
তরঙ্গ হবেনা, দেখবেনা কেউ, গড়িয়েই হবে স্তব্ধ।
ঝমঝমঃ
ঝমঝম করে দুপুর হাসে, দেখার কেউ নেই
আঁধার হলেই সেই হাসিতে ভয়ে হারায় খেই।
টিনের উপরে বৃষ্টির গানঃ
বৃষ্টি গায় গান টিনের উপর, নাচে এদিক বিদিক
ইটের ছাদ দুঃখে কাঁদে, চোখ পড়েনা সেদিক।
সেতার বেহালাঃ
আমি খুঁজেই মরি সেই সুর, উঠি নামি সেতার বেহালায়
আমার খোঁজাই সার, কি জানি কোথায় সে হারায়।
এটি শুন্য শুন্যাল্যের একটি মন্তব্য।(কোথায় করেছে তা বলতে চাই না, খুপ কষ্ট)
মন্তব্য যদি এমন হয়, লেখার আর কী দরকার!!!
এবারে তীক্ষ্ণ দৃষ্টিতে চোখ বন্ধ করে ভাল করে নীচের নকল প্রবণ লেখাটি লক্ষ্য করুন, মাছি মারা কেরানীর যে যোগ্যতা থাকে তাও না থাকা সত্ত্বেও কী এক হাস্যকর প্রচেষ্টা, এত্তো সোজা না নকল করা, ধিক এহেন প্রচেষ্টা।
স্মৃতিঃ
শঙ্খনীলের পুড়িয়ে দেয়া প্রাণের চিঠি প্রীতি
গত জন্মে লুকিয়ে পড়লো এ জন্মের উথলে ওঠা স্মৃতি……
অবিরাম বয়ে যাওয়া শান্ত নদীঃ
কোথায় সে কাঁচপোকা, সোনার ধুলোবালির রেখা?
শান্ত নদী বয়ে যায় অবিরাম, সাথে তার স্পন্দনের শাখা।
রিনঝিনঃ
নেবে তুমি এই আমাকে, ছোঁবে রিনঝিন শব্দাবলী?
যুক্তাক্ষরে ভয় পেও না, এসো একটা একটা করে সব কটা খুলে ফেলি।
জলতরঙ্গের টুং টাং শব্দঃ
উহু হবেনা চোখের জলে টুংটাং শব্দ
তরঙ্গ হবে, দেখবে সবাই, গড়িয়েই হবে না স্তব্ধ।
ঝমঝমঃ
ঝমঝম করে দুপুর হাসে, দেখাছে তা কেউ
আঁধার হলেই সেই হাসিতে উথলে ওঠে ঢেউ।
টিনের উপরে বৃষ্টির গানঃ
বৃষ্টি গায় গান টিনের উপর, নাচে এদিক বিদিক
ইটের ছাদ হেসে বলে, আসবে জানি এদিক।
সেতার বেহালাঃ
আমি খুঁজেই মরি সেই সুর, উঠি নামি সেতার বেহালায়
আমার খোঁজাই সার!! হঠাৎ ই সে সারা দেয় এ বেলায়।
উৎসর্গঃ
সোনেলার প্রাণ নারী, ব্লগের মধ্য মনি, কানপড়ার রানী, রংবতী কন্যা (ইদানিং প্রকাশ্যেই),
কঠিন লেখার জননী ও আমারও প্রাণের চেয়েও প্রিয় ভাউ, তার মুকুটে নুতন পালক সংযোজন করেছেন, তবে আমার অজান্তে (এ দুস্ক কাহারে জানাই)। সহজে সে ইচ্ছে করলেই লেখা যায়, এ লেখা তার উদাহরণ হয়ে রইবে। সবাই তা পারে না, আমি তো পারিনি। (প্লিগ শিখিয়ে দিন) আবার লেখাটি গায়ে-গতরে যতই সহজ মনে হোক না কেন, লেখার ভাবটি জলবৎ তরলং ভাবার কোন অবকাশ নেই।
কুটি লেখার জননী হয়ে আমাদের হৃদয়ে থাকুন। সাইড-ফাইডে আম্রে ও রাকুন।
আমীন আমীন।
১৯৬টি মন্তব্য
নীলাঞ্জনা নীলা
বাহ! আমি খুব খুশী। \|/
আমার অনেক প্রিয় মানুষটাকে নিয়ে লিখেছেন কবিভাই। সোনেলায় আসার আগে থেকেই নানার কাছে যার অনেক গল্প শুনেছি, সে হলো শুন্য আপু। কিন্তু তখনও বুঝিনি এতো ভালো মানুষ আছে এই পৃথিবীতে? যার কথায় আনন্দ, যার প্রাণের আনন্দ সকলকে বিলিয়ে দেয় অনায়াসে। কখনো জানতে চাইনি আপু এতো যে হাসাও, মনের ভেতর কোনো অন্ধকার ঘর কি আছে? যে ঘরের দরোজা খোলো একা তুমি-ই? নাহ জানতে চাইনা। শুধু প্রার্থনা করতে পারি তোমার ভালো হোক সব সময়। অনেক ভালোবাসি, জানিনা কেন!
ভালো থেকে ভালো রেখো। লাভ ইয়্যু আপু -{@ (3
ছাইরাছ হেলাল
আপনি দেখছি আমার থেকে ও বেশি বেশি (উফ, বুঝেছি) বলে দিয়েছেন, এতো বলেছেন যে
এর বাইরে গিয়ে আর তেমন কিছু বলার নেই,
সে লেখায় নূতন মাত্রা নিয়ে এসেছে, তবে আক্ষেপ আমাকে সে শেখাতেই চায় না, আমার হয়ে আপনি
সুপারিশ করে দিতেই পারেন (একই পার্টি)।
তবে আপনি আমার নকল লেখাটি নিয়ে কিছুই বলেন নি!!
নীলাঞ্জনা নীলা
ভাই গো নকল কোনটা আর আসল কোনটা যদি বুঝতে ফার্তাম, তাহলে তো আপনাদের দুজনের মতো জ্ঞানী হয়ে যেতাম।
যাক আপনার লেখা নিয়ে বলার মতো যোগ্যতা থাকলেও :p মন্তব্য করবো না। নকল লেখায় মন্তব্য কিসের আবার?
তবে আমি শুন্য আপুর ভক্ত। আর আপনার ভক্ত হবার জন্য আরেক জন্ম লাগবে। :p 😀 :D)
ছাইরাছ হেলাল
ভাই, আমি জ্ঞানী হলে আর তাঁর কাছে লেখা শিখতে চাইতাম না,
অবশ্য চাইলেই যে আমাকে কেউ শেখাবে বা সত্যি শিখতে পারবো তার নিশ্চয়তা নেই।
ব্লগের কবিগুরু হয়ে যদি এই সামান্য ল্যাহা না বুঝতে ফারেন তা আমাদের দুর্ভাগ্য ই বলতে
চাই,
আমার অনেক জন্ম লাগবে আপনার মত স্বভাব কবির দেখা পেতে,
তা কিন্তু জানি।
শুন্য শুন্যালয়
কে কার কাছ থেকে লেখা শিখতে চাচ্ছে? ঢং দেখে আর বাঁচিনা।
নীলাঞ্জনা নীলা
তাহলেই বোঝেন কেমন কবিগরু। স্বভাব কবি মানেটা কি? বুঝিয়ে দিতেন যদি আরো কয়েক জন্ম নিতে হবে না। :p
শুন্য শুন্যালয়
নীলাপু এতো ভালো মানুষ আছে পৃথিবীতে এইটা কি বললা রে আপু?আমি ভালোনা মোটেই। দেখাতে পারিনা হয়তো, তবে দেখবে একদিন ঠিকই, নাক কুঁচকে চলে যাবে এই ভয় পাই সারাক্ষন। আমিও তোমার গল্প শুনেছি অনেক, সব ভালো। আর তাইতো ফুট করে প্রেমে পড়ে গিয়েছি, আজ অব্দি পড়েই আছি। এবার তোলো। লাভু নীলাঞ্জনা (3
নীলাঞ্জনা নীলা
শুন্য আপু ঢং কতো প্রকার ও কি কি——ইহা বুঝিতে হইলে কবিভাইয়ের শরণাপন্ন হইতে হইবে। :D)
শুন্য শুন্যালয়
শরণাপন্ন না হয়েই এত্তোদিন ধরে দেখতে হচ্ছে নীলাপু। প্রশংসা না শুনলে তার ভাল্লাগেনা।
নীলাঞ্জনা নীলা
শুন্য আপু তোমার আর কবিভাইয়ের প্রশংসা পাওয়া তো ভাগ্যের ব্যাপার। 😀
নীলাঞ্জনা নীলা
বন্ধুতা হোক এমন। কবিভাই টিকে থাকুক। আপনাদের সৌহার্দ্য এই সম্পর্ককে স্যাল্যুট। (y) -{@
ছাইরাছ হেলাল
আপনি বৃহত! মনের মানুষ, তাই এমন করে বন্ধুত্বের বাতাবরণের কথা ভাবছেন (চা বরাদ্দ),
আসলে সে আমাকে পাত্তাই দেয় না,
লেখা-লুখা কিছুতেই শেখাবে না বলে পণ করে বসে আছে।
নীলাঞ্জনা নীলা
কবিভাই চা তো ভালো বানাই আমি। হ্যামিল্টন আসলে পান করিয়া যাইয়েন।
ছাইরাছ হেলাল
ঘি পুড়িয়ে পূজো দেয়ার ক্ষমতা ঈশ্বর দেয় নি ভাই।
নীলাঞ্জনা নীলা
ঘি ছাড়া পুজোও কিন্তু হয়না। 😀
নীতেশ বড়ুয়া
আপনারা বড়সড় মানুষ! এইসব ঘি চক্করেই পড়ে আছেন! আমার মতে গান আর নাচ ছাড়া পূজো হবেই না \|/ \|/
নীলাঞ্জনা নীলা
নীতেশদা আপনাদের মতো মানুষদের আরোও বেশী বেশী প্রয়োজন পৃথিবীর এমন জীবনে। যারা হাসাতে পারে, তারা অনেক কষ্ট মনে চেপে রাখে। নীতেশদা আমি আপনাকে নিয়ে লিখতে চাই। কিছু কি বলার আছে? -{@
নীতেশ বড়ুয়া
আমাকে নিয়ে লিখবেন!!!!!!!
সবাই হাসে, আমার চাইতে অনেক বেশী কষ্টে, দুঃখে আছে মানুষ। অথচ তাঁরা প্রায় সময়েই হাসে। সেদিন এক বৃদ্ধা ভিক্ষুককে দেখলাম রাস্তায়, সালাম দিয়ে ভিক্ষা চাইলো কিন্তু হাসিমুখে। প্রথমে না করেও উনাকে পরে কিছু দেই। এতেই অনেক খুশী হয়ে দোয়া করলেন! এই বয়সে ভিক্ষে করেন তবুও হাসিমুখে দোয়া দেন! সে তুলনায় তো আমি কিছুই নই।
আমার দুঃখ কষ্ট বা আনন্দ বেদনার কতটুকু জানেন দিদি!
আসুন সবাই হাসি। হাসতে হাসতে জীবনের প্রতিটই মুহুর্তকেই মেনে নেই। 😀
নীলাঞ্জনা নীলা
দাদা এখন তো আমি আমার মনের মতো করে লিখবো।
গানটা শুনুন। এই মুভিটা দেখবেন কিন্তু। -{@
https://www.youtube.com/watch?v=fv_50Z-VU74
নীতেশ বড়ুয়া
মুভিটি দেখেছি দিদি।
আমার দেখায় রুদ্রনীলের সেরা অভিনয় এই মুভিতে। আর সেই পিচ্চিটা, উফফ…
মুভির মূল কথা নিয়ে কিচ্ছু বলার নেই। আমরা মানুষ, কত কিছুই সয়ে যাই প্রিয় সন্তান, মানুষের খুশীর জন্য নিজেদেরকে ভুলে…
নীলাঞ্জনা নীলা
দাদা আজ কোথায়? আসা-যাওয়ার মধ্যে থাকলে তো চলবে না। আসুন গ্যাঁট হয়ে বসে গানের সাথে আড্ডা চলুক। সিগারেট নাকি ব্র্যান্ড, কোনটা আনবো? 😀 :D)
নীতেশ বড়ুয়া
আজ মন উদাস আছে… :p
নীতেশ বড়ুয়া
শিরোনাম দেখে এই গ্নাওটি খুঁজে বের করলাম মন্তব্যে দেবো বলেঃ https://youtu.be/L0bEC8sWOtA?list=RDL0bEC8sWOtA
কিন্তু কবিতার লাইনের পড়ে লাইন দেখে ও পড়ে মাঝে এসে শুন্যাপুর নাম দেখে পুরাই ভড়কে গেলাম! ^:^
এই ব্লগে সবাইকে আলাদা করেই দেখি। কিন্তু তাঁদের মধ্যে শুন্যাপুকে আমার বরাবরই হেডমাস্টার মনে হয়, প্রয়োজনে বকুনি তো আবার প্রয়োজনে আদর।
আমার কল্পনায় উনি গোলগাল মোটাসোটা মাথায় খোঁপা করা চোখে গোল ফ্রেমের চশমা লাগানো হাতে বেত নিয়ে রাখা হেডমাস্টার।
এই ব্লগের মধ্যমণি! উনি কবে আসবেন সেই অপেক্ষায় থাকি, কিন্তু এসেও যখন অনেক্ষণ চুপেচাপে মন্তব্য না করে মজা দেখেন তখন :@
(পুনশ্চঃ এই পোস্ট কেন সেটাই বুঝলাম না, আমারে কেউ বুঝায়া দেন প্লিগ)
নীলাঞ্জনা নীলা
ও নীতেশদা বুঝাবুঝির কাজ কি? ভালোই মন্তব্য করেছেন। 😀 :D)
নীতেশ বড়ুয়া
কিন্তু কেন এই পোস্ট বা কাকে নিয়ে তাই কন্যুজ হয়ে গেলাম! হেলাল ভাই এইটা করলো??? এমন কঠিন পোস্ট কেন দিলো! ^:^
নীলাঞ্জনা নীলা
নীতেশদা হাসির ইমো দিতে থাকুন। নইলে মাথা চুলকাতে থাকুন। শুন্য আপু আজ যখন আসবে আমি তখন ফ্রী থাকবো। আমাদের বিকেলে। কাল আমার অফ ডেএএএএএএ \|/ \|/
ছাইরাছ হেলাল
অপেক্ষা করুন।
কখন আসবে তাও জানা!!!
নীতেশ বড়ুয়া
আজকে নির্ঘাৎ ধুন্ধুমার কিছু একটা হবে। নীলা’দি থাকছে, সাথে শুন্যাপু! লীলাপু থাকলে সোনায় সোহাগা 😀 \|/
আর আমরা তো আছিইই :p
নীলাঞ্জনা নীলা
কবিভাই আমি জানি আপনার অনেক ভালো বন্ধু শুন্য আপু।
তা বলে অপেক্ষা করবো না আমি, তা তো হয়না।
নীলাঞ্জনা নীলা
নীতেশদা আজ নাচের রাত।
রাত বাকি
বাত বাকি
হোনা হ্যায় যো
হো জানে দো… \|/ \|/ \|/ \|/ \|/
নীতেশ বড়ুয়া
যে গান শুনে সেই ছোট্টটি থেকেও নেচেছিঃ https://youtu.be/Mpy0UzbHNr0
\|/ \|/ \|/ \|/ \|/
নীতেশ বড়ুয়া
আর পূজোর দিনগুলোতে সকালে এই ‘জয় জয় শিব সংকর, কাঁটা লাগে না কংকর”… আহা… চলুক নাচ \|/ \|/ \|/
নীলাঞ্জনা নীলা
আহা ইস বিছানায় বসে \|/ করছি নাচ 😀 :D)
নীতেশ বড়ুয়া
সবচাইতে মজা লাগে পূজোর সকালের গান গুলোতে। শুরু হয় ‘চিরদিনই আমি যে তোমার’ দিয়ে আর পরে চলতে থাকে ‘দম মারো দম’ ‘জয় জয় শিব শংকর’ সহ নানান নাচা গানার মুডের গান 😀 \|/
ছাইরাছ হেলাল
খুব সহজ, তিঁনি এই প্রথম তার নিজ নিয়মের বাইরে গিয়ে লিখলেন,
এমন লেখা তিনি লিখতে পারেন তা জানতে পারিনি, এবং সুকৌশলে মন্তব্য আকারে দিয়েছে।
মন্তব্যে দিতেই পারেন, রোজ রোজ দিন, অসুবিধা নেই,
পোস্ট আকারে দিলে পাঠকের বাড়তি পাওনা হয় লেখার সাথে আলোচনা টুকু।
আর কী করে অন্যের লেখা নকল করতে হয় আমি নিজে তার ব্যর্থ মহড়া দিলাম।
শিক্ষক হিসাবে তাঁর কাছে কিছু শিখতেও চাই, চাওয়া ও পাওয়া! দিল্লি খুব দূরে এই অবস্থা।
নীতেশ বড়ুয়া
কিইইইইইইই!!!!!!!! হেডমাস্টারের কপি করেছেন!!! আপনার আজকে খপর আছে হেলাল ভাইয়া ;?
ছাইরাছ হেলাল
না শিখাইলে কী আর করা,
হরতাল দিয়ে দেব ছংবং করলে।
নীতেশ বড়ুয়া
করবে যদি ছং বং অং
তবে দিননা খান দুয়েক অং মং ভূতং :p
ছাইরাছ হেলাল
সবই ভাবনায় আছে, দেখি কী হয় না হয়।
নীতেশ বড়ুয়া
যদি টিকতে না না পারেন, আবারো বলছি যদি টিকতে না পারেন তবে মডুদের খবর দিয়ে দিবেন যাতে আপনাকে বেতের শাষানি দিতে না পারে, অকা? ;?
ছাইরাছ হেলাল
আপনাকে খবর দিয়ে দিব, ভাববেন না।
নীতেশ বড়ুয়া
ইইইইইইইইইইইইই ^:^
আমি মডু না, মডুদের দিবেন :@
অরুনি মায়া
সহজ লেখা লিখতে কঠিন। আসলে সবাই সহজ করে লিখতে পারেনা। হুমায়ুন আহমেদ পেরেছিলেন। তার মত আর কেউ পারেনি।
অনেক ভাল লাগল ভাইয়া আপনার অনুভূতির প্রকাশ,,,,, 🙂
ছাইরাছ হেলাল
চাইলেই সহজ করে লেখা যায় বলে মনে করি না, অবশ্য আমি পারি না এমন হতে পারে।
আমি শিখতে চাই, এটাই বলতে চেয়েছি।
সব অনুভুতির প্রকাশ তো অসম্ভব বলেই মনে করি।
অরুনি মায়া
না ভাইয়া সবার ই একটি নিজস্ব বৈশিষ্ট্য আছে লেখার মাঝে। আমি সহজ কবি ভাইকে দেখতে চাইনা। কেননা সেখানে তাকে মানায়না। আপনি ঠিক সেভাবেই।লিখে যাবেন যেমন টায় আপনি অভ্যস্ত। জোর করে নিজের মাঝে পরিবর্তন আনবেন না এটা আমার অনুরোধ। হোক কঠিন, নাইবা বুঝলাম নিজ থেকে। প্রয়োজনে বুঝিয়ে দিবেন। তবুও নিজ স্বকীয়তা হারাবেন না প্লিজ। কঠিন কবিকেই আমমার বেশি পছন্দ,,,,,,,
ছাইরাছ হেলাল
আচ্ছা, আপনি যেমন বলছেন তেমন ই হবে, আমি আমার মতই লিখব।
তবে ঊনাদের মত না লিখতে পারলেও শিখে রাখতাম, জ্ঞানী যে তারা অনেক।
কাকাতুয়ার লেখাটি শেষই হচ্ছে না…………
কবে যে দিব কে জানে!!!
অরুনি মায়া
তা অবশ্য ঠিক। আমিও শিখছি প্রতিনিয়ত আপনাদের কাছ থেকে :)।
ভাববেন না শুন্যাপু আবার নিশ্চয় ফিরবে লেখাত ঝাপি নিয়ে। দেখুন হয়ত এতক্ষণ শুরুও করে দিয়েছে। এমন একটি পোস্ট এর পর কেউ না লিখে আর থাকতেই পারেনা,,,, 🙂
অরুনি মায়া
তবে আপনি একটি বিশেষ ধন্যবাদ পাবার দবিদার। এই যে এত সুন্দর করে বেঁধে রেখেছেন সবাইকে একটি সূতোতে তা কিন্তু সবাই পারেনা। শুন্যাপুর এই ক্রান্তিকালে তাকে যেভাবে উতসাহ দিয়েছেন তা সত্যি অনেক বেশি ভাল লেগেছে। ধন্যবাদ অনেক অনেক গুলো 🙂
ছাইরাছ হেলাল
আমরা প্রতি নিয়ত শিখছি, শিখবো ও।
সে অবশ্যই লিখবে, লেখা লেখি কোন ব্যাপার না,
অবশ্য ব্যস্ততা তাকেও তাড়া করে।
ছাইরাছ হেলাল
বেশি বেশি ধন্যবাদ দিন, এটি পেতে ভালই লাগে আপনার কাছ থেকে।
সবাইকে সত্যি সত্যি বাঁধতে পেড়েছি কিনা কে জানে!! তবে আরও একটু বাঁধা
বাকী আছে!!
তার ক্রান্তি কাল কখনও ছিল না এখনও নেই। অবশ্য সামান্য হাওয়া দিচ্ছি
যাতে আমাদের দিকে কৃপা দৃষ্টি নিক্ষেপ করে। অন্য কিছু না।
অরুনি মায়া
শুন্যাপুর যে রাগ বাপরে আমারে দৌড়ের উপরে রাখে। আপনার হাওয়া সে ফুঁ মেরে উড়িয়ে দিবে গোপন কথা বলে দিয়েন না 🙂
জিসান শা ইকরাম
নাসির সারওয়ার এর কবি হবো পোষ্ট আমার একটি মন্তব্যের কিছু শব্দ
বলা যায় অপ্রকাশিত কথার কিছু শব্দের মন্তব্যের প্রেক্ষিতে শুন্য শুন্যালয় এই কবিতাটি লিখে ফেলেছিলেন
আমি অবাক হয়ে গিয়েছি তার এই কবিতা দেখে
আমার শব্দ গুলো ছিল … অসম্পুর্ন… নাসির সারওয়ার যাতে বুঝতে পারেন আমি কি লিখতে চেয়েছি
আমার লেখাটির শূন্যস্থান পূরণ করে দিলেন… শুন্য শুন্যালয় তার কবিতা দিয়ে।
আমার লেখা প্রতিটি শব্দের পরে একটি শূন্যস্থান ছিল
শুন্য শুন্যালয় তা পুর্ন করে দিলেন শব্দের পরে পরে দুই লাইনের ছন্দ দিয়ে
প্রশ্ন হচ্ছে – আমি তো এসবই বলতে চেয়েছি, শুন্য শুন্যালয় তা জানলেন কিভাবে?
নাসির সারওয়ার এর মনের কথা কোন এক কবিয়াল ভাই জেনে নাকি কবিতায় লিখেছিলেন……
শুন্য শুন্যালয় কি সেই ক্ষমতা অর্জন করেছেন?
নাকি ক্ষমতা ট্রান্সফার হয়ে গিয়েছে?
ছাইরাছ হেলাল
এ দেখছি বিশাল কাহিনী, ক্রম প্রকাশিতব্য স্টাইলে।
আম্রে কেউ টেলিপ্যাথি দেয় না ক্যা?
নীতেশ বড়ুয়া
আমার মনে হচ্ছে এর পিছনে না হলেও মাঝে কোন এক রুপকথা আছে ;? হুউম্ম
ছাইরাছ হেলাল
আমার ও আপনার মতই সেরাম মনে হচ্ছে।
নীতেশ বড়ুয়া
সেই রুপকথার ভেতর কি আছে তবে 😮
ছাইরাছ হেলাল
অপেক্ষা করতেই আছি।
নীতেশ বড়ুয়া
^:^ দিন কেটে যায়, রাত কেটে যায় তবু অপেক্ষার পালা শেষ হয় না কেনু?
জিসান শা ইকরাম
সহজ করে লেখা কঠিন,এই লেখাটি সহজ হলেও আসলে কি সহজ?
কবিতা লিখতে পারিনা এটি ঠিক আছে,তাই বলে কবিতা বুঝতে পারিনা… এমন কথা কিন্তু আমি বলিনি কোথাও 🙂
এমন কবিতা উনি ইচ্ছে করলেই লিখতে পারেন
পাঠকদের বঞ্চিত করছেন উনি…
আমার নিজের অভিজ্ঞতার আলোকে বলছি…… লেখা অব্যাহত রাখতে হবে
নদীর স্রোত বহমান……… একে বাদ দিয়ে আটকে রাখলে পলিমাটি পরে চর জেগে যায়… স্রোত আর থাকেনা
তখন তাকে আর নদী বলা যাবেনা।
তার লেখা আর আপনার নকল লেখার তুলনায় যাবো না আমি
কিছু শব্দ পালটে দেয়াতে দুটি লেখা ভিন্ন হয়ে গিয়েছে
তবে বলতেই হবে…… আমার শব্দের শুন্য স্থানে তার লেখাটি আসে 🙂
দুঃখিত আর কইলাম না :p
তাকে যে বিশেষণ দিয়েছেন……… এতে আপনার কৃপনতার প্রমান মেলে
আমি হলে আরো লিখতাম তার সম্পর্কে।
ব্লগীয় সম্প্রীতি একেই বলে ………
এক লেখার মাঝে চার জন ব্লগারকে সম্পৃক্ত করলেন
মন্তব্যকারীদের সহ অসংখ্য
ধন্যবাদ আপনাকে -{@
ছাইরাছ হেলাল
আমি আসলে এটিকে সহজ লেখা মনে করি না।
আর কঠিন এ জন্য যে অন্যের কথার ভাব সে প্রকাশ কর দিয়েছে। এটি সত্যি কঠিন।
হ্যাঁ ,আমিও চর্চায় বিশ্বাসী।
না না , মোটেই কৃপণ নই, সে আমার পরাণের ভাউ, তা আপনারা এখানে সবাই দেখছেন।
সত্যি সত্যি অনেক জনকে টানতে পেরেছি কিনা জানিনা, তবে চেষ্টার কমতি রাখিনি।
সবাইকে ধন্যবাদ।
নীতেশ বড়ুয়া
একটা সিরিয়াস মন্তব্য করিঃ
লেখক সে কবি হোক বা যেই হোক তার লেখায় যা বলে থাকেন তা পাঠক মাত্রই নিজের মতো করে ভেবে নেয়। এখানেই লেখকের সার্থকতা যে পাঠককে শব্দে আপন দুনিয়ায় নিয়ে যায়। পাঠক যখন সেই লেখকের ভাবনাকে ছুঁতে যান আর লেখকের ভাবনাকেই রপ্ত করে শব্দছন্দে নিজের মতো করেই একই লেখার অনুলিপি করেন তবে সেখানে সেই আপ্টহক আর লেখক দুওজনেই অন সবার চাইতে আলাদা হয়ে যায়। কেননা লেখকের মনের ভাবনা বুঝে নেওয়া খুব কম পাঠকেরই হয়, আর যারা পারেন তারা আর যাই হোক ভাবনায় অনেক উঁচুমানের, নাহলে এ’ সচরাচর সম্ভবপর হয়ে ওঠেনা।
জিসান ভাইয়ার মন্তব্যে শুন্যাপুর কবিতাখান দেখেছি। উনি যা করেছেন সেখানে কিছু বলার মতো স্তর নেই বলে অবাক হয়েই চুপ ছিলাম। ভাবছিলাম যে একজন ভাবকবিকে উৎসাহ দিতে কোন একজনের মন্তব্যকে পূর্ণ করতে কতটুকু মেধা ও ভাবনার ভান্ডার ঋদ্ধতায় পূর্ণ হলে অমন করে লিখে ফেলতে পারেন!
আর আপনি এখানে যা করেছেন তাতে বলতেই হয়- কেউ কম না আপনাদের দু’জনে।
সবাইই কম বেশী অনুলিপি করতে জানে, বলা চলে অনুকরণ করে থাকে। কিন্তু নিজের মতো করে একই ছন্দোবদ্ধ ভাবে অনুলিপিকে নতুন রূপ দেওয়া! এর জন্য শুধু :c ছাড়া আর কিছুই করার নাই।
ছাইরাছ হেলাল
নীতেশ কে আজ এ মন্তব্যের পর সত্যি অন্য ভাবেই দেখছি।
লেখা, লেখক ও পাঠক নিয়ে আপনার মতের সাথে ভিন্ন মতের খুব বেশি অবকাশ নেই, মোটা দাগে।
তবে আমার প্রশংসা একটু বেশি বেশি যেন মনে হচ্ছে।
অভিনন্দন আপনাকেই।
নীতেশ বড়ুয়া
চিকন কি মোটা বুঝি না ভাইয়া। এ আমার একান্ত নিজস্ব ধারণা। যে লেখা পাঠককে নিজের মতো ভাবায় না শুধুমাত্র লেখকের ভাবনাতে সীমাবদ্ধ করে ফেলে সেই লেখা সার্থক বলে আমি ভাবি না কিন্তু যে পাঠক নিজের ভাবনাকে লেখকের ভাবনার সাথে মিলিয়ে সেই লেখাকে ভিন্নরুপে অনুলিপি করে ফেলে তখন প্রশংসা করাটাই বোকামি।
বারেবারেই বলেছি, এখানের কয়জনের কবিতা পড়ে কবিতাকে নতুন করে জানার ইচ্ছেটা জেগে উঠেছে।
ধন্যবাদ আপনাদের সবাইকেই (3 -{@ ।
নীলাঞ্জনা নীলা
ও নীতেশদা 😮
নীতেশ বড়ুয়া
😮 নীলা’দি 😮
অরুনি মায়া
(y)
নাসির সারওয়ার
আপনি কি কাউকে বকাবাজি করছেন?
“রিনঝিনঃ
নেবে তুমি, ছোঁবে রিনঝিন শব্দাবলী?
যুক্তাক্ষরে ভয় পেওনা, এসো একটা একটা করে খুলে ফেলি.”
একটু যদি বলতেন,
“কঠিন লেখার জননী ও আমারও প্রাণের চেয়েও প্রিয় ভাউ”
আমিতো ভুল পথে হাটছিরে বাবা।
পালা বাবা পালা, এখান থেকে পালা……।।
সোনেলা তোর জন্য নয়, পালা……
ছাইরাছ হেলাল
“রিনঝিনঃ
নেবে তুমি, ছোঁবে রিনঝিন শব্দাবলী?
যুক্তাক্ষরে ভয় পেওনা, এসো একটা একটা করে খুলে ফেলি.”
সে হল ব্লগরানী, আমার ও কিছু একটা প্রাণের থেকেও প্রিয়। তবে তাঁর লেখা নিয়ে খেলামকুচি করে
সব হারানোর ঝুঁকি নিতে চাই না।
তবে আমার নকল লেখার গিট-গুট খুলে চুরচুর করে দিতে আমার বিন্দু মাত্র অনীহা বা ভয় নেই,
আমরা তো আমরাই।
আপনি কি কুবি? হলে জানান দিয়েন।
নকলটি ও পেশ করা হলো।
রিনঝিনঃ
নেবে তুমি এই আমাকে, ছোঁবে রিনঝিন শব্দাবলী?
যুক্তাক্ষরে ভয় পেও না, এসো একটা একটা করে সব কটা খুলে ফেলি।
শুন্য শুন্যালয়
চোরের উপর বাটপাড়ি শুনেছিলাম, কিন্তু নকলের উপর নকলবাজি এই প্রথম দেখলাম। কোন কোনাঘুপচি থেকে মন্তব্য টেনে এনে বের করেছে 🙁 এই লেখার শব্দগুলো জিসান ভাইয়ের থেকে চুরি করেছিলাম, জিসান ভাইয়ের নাম দেন নি কেন? :@ লেখা পড়তে পড়তে হঠাৎ দেখলাম আমার প্রাণপ্রিয় জিসু ভাইয়া এক কোণায় দাঁড়িয়ে কাঁদছে, তাকে দেখেই লিখে ফেলেছিলাম। সব লেখা বুঝি পোস্ট হতে হয়? হয় না।
এবার আসি নকলে। শুধু নকল করেই ক্ষান্ত হননি, লেখাকে নেগেটিভ থেকে পজিটিভ করে ফেলেছেন। আর আপনার লেখাটি অনেক বেশি ভালো হয়েছে। আপনার টাতে নৃত্যের ছন্দ আছে, সত্যি বলছি, ইটের ছাদ হেসে বলে, আসবে জানি এদিক। এটুকু পড়ে কেমন তাল আসছে। খুশি হয়েছি, বেশিই খুশি হয়েছি। 🙂 এভাবেই সবার মন খারাপ ভাবকে ভালো করে দিতে হয়, যা আপনি আগেও করেছেন।
তাই বলে এতো সব উপাধি দেয়া মোটেও মেনে নিলাম না, আপনি আমাকে সত্যি পছন্দ করলে এভাবে লজ্জায় ফেলতে পারতেন না। ও হ্যাঁ, আর কিছু উপাধি দেয়া যাবেনা? আমার আরো চাই। \|/
ছাইরাছ হেলাল
ব্লগেশ্বরী, মহীয়সী এবং আমার প্রানেশ্বরী (জিভ কামড়ের ইমো বসিয়ে নেবেন)। আরও লাগলে গুপনে জানাবেন।
কোন লেখাই যায় না ফেলা,
আপনার কাঁদুনে বালকটি ও শেষে কুবি হয়ে গেল?
নকল নকল ই,
আমরা আসলি ই চাই, কখন পাচ্ছি সেটাই বিষয়।
নীতেশ বড়ুয়া
ভুং ভাং দেওয়া বন্ধ করেন আর পোস্ট দেন :@
নীলাঞ্জনা নীলা
শুন্য আপু পোষ্ট চাইইইইইইইইই
নীতেশদার সাথে আমিও আছি।
তা নইলে কিন্তু আগুণ জ্বলবে :@
ছাইরাছ হেলাল
আমিও আপনাদের দলে আছি।
নীতেশ বড়ুয়া
জ্বলবে আগুন জলেতে
জ্বালাবো মোরা সোনেলাতে,
পোস্ট চাই পোস্ট দিতে হবে
এক দফা এক দাবী
শুন্যালয়ের পোস্ট দেখি।
ছাইরাছ হেলাল
এই আমাদের নীতেশ!!
চালু থাকবে।
শুন্য শুন্যালয়
আচ্ছা ঘটনা কি? সবাই আমার পোস্টের পেছনে ক্যান লাগছে? ;? আমি কোন ঘোড়ার মাথামুন্ডু লিখি?
নীলাঞ্জনা নীলা
শুন্য আপুউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউ পোষ্ট চাইইইইইইইইইই
ছাইরাছ হেলাল
এতে কাজ হবে বলে মনে হয় না,
পাইছি উহারে, পাইছি এবার সিস্টেম।
শুন্য শুন্যালয়
ঐ মাইয়া তুমি কার দলে? :@ আবার কিন্তু ব্রেকয়াপ করে দিমু। তুমি কবিতা দাও আজ একটা। লেখায় কিন্তু ঢিলা দিয়েছ, আদরে আদরে মাথা নষ্ট হইছে তোমার। দাও কবিতা আজই।
নীলাঞ্জনা নীলা
ইস ব্রেকাপ দিয়া যাবা কই? বাইন্ধা ফালাইসি। এক্কেরে আমার অন্তরের অন্তঃস্থলে।
পোষ্ট দাও। লক্ষ্মী কুটুলী আমার একটা পোষ্ট দেও প্লিজ। উম্মম্মম্মম্মাআআআআ আদর দিলাম। -{@ (3
নীলাঞ্জনা নীলা
কবিভাই কাকে পেলেন? কোন সিস্টেম? ;?
ছাইরাছ হেলাল
সমস্যা নেই, চলুক।
আমরা না হয় চোখ মুদে রাখি।
রং……………………
নীলাঞ্জনা নীলা
রঙ তো আমিও দেখি কতো! বলবো নাকি এখানে?
চাইলে পোষ্টও দিতে পারি। শুন্য আপু আর আমার যে সম্পর্ক সেটি খুল্লাম খুল্লা। লুকোছাপা না। :p 😀
নীতেশ বড়ুয়া
বাইন মাছ না হয়েও বাইন মাছের মতো আবার পিছলে গলে বেড়িয়ে যাচ্ছেন নিজের পোস্ট অন্যে কাঁধে চাপিয়ে :@
শুন্য শুন্যালয়
পুটুলি, লিখতে হবেতো পোস্ট। আমি কি তোমার মত, ঝট করে পারিনা তো। আর কি লিখবো বুঝতেছিনা।
দাদা ভাই তাহলে কি বাইন মাছ নিয়া লিখবো?
নীতেশ বড়ুয়া
সেদিন না আমার পোস্টে বলেছেন যে লেখা নিয়ে আলোচনা করা চলবে! দেখি দিন তো আপনার সেই স্পেশাল পোস্ট যা নিয়ে আলোচনা চলবে আগামী সাতদিন।
বাইন মাছ নিয়ে পোস্ট রম্য বিভাগে যাবে। এটা হচ্ছে দেরি করার জন্য আলাদা পোস্ট জরিমানা। যত দেরি ততো পোস্টের সঙ্ঘ্যা বাড়বে বৈ কমবে না।
ছাইরাছ হেলাল
যে মাছই হোক, আমাদের সমস্যা নেই।
পাচ্ছি ভাবতেই কেমন যেন একটা ভাব এসে গেল।
নীতেশ বড়ুয়া
আপনার ভাব এসে গেলো গেলো হেলাল ভাইয়া! আর এদিকে আমার ভাবনায় পাখনা গজিয়ে মাছের মতো ডুব সাঁদার দেওয়া শুরু করেছে এই ভাবনায় যে
‘না জানি কোন গভীরে যাই,
তাঁহার পোস্ট পড়িয়া
অন্ত খুঁজে না পাই” :p
মেহেরী তাজ
আমি যদিও একটু দেরী করে ফেলছি কিন্তু নীতেশ দা, নীলা আপু,ছাইরাছ ভাইয়ার সাথে আমিও আছি। শুন্য আপু পোষ্ট চাই।
নীতেশ বড়ুয়া
আমাদের দাবী মানতে হবে
শুন্যাপু পোস্ট দিতেই হবে। 😀
তাজু ব্যানার বানাও, স্লোগান চালাও, পোস্টার ছাপাও সব তাজা তাজা 😀
ছাইরাছ হেলাল
আহারে আপনি আমাদের ছেড়ে কোথায় যে থাকেন ভাই।
নীতেশ বড়ুয়া
এইবার কে কাকে ভাই ডাকছে বুঝলাম না 😮
ছাইরাছ হেলাল
না বোঝার কী আছে নীতেশ ভাইয়া!!
নীতেশ বড়ুয়া
সবাইকেই ভাই ডাকছেন। নাম না ধরে ডাকলে তো মুশিকিলে পড়া!!!!!!! 😮
শুন্যাপুর ঝাড়িতে নাকি উনার পোস্টের অভাবে মাথায় কিছু একটা হচ্ছে! :p
মেহেরী তাজ
নীতেশ দা তো ঠিকই প্রশ্ন করছে ছাইরাছ ভাইয়া। আপনি কাকে “ভাই ” ডাকলেন?? ;?
ছাইরাছ হেলাল
আপনাকেই ভাইয়া ডাকছি!!!
নীতেশ বড়ুয়া
এইবার কাকে ডাকলেন!!!!!!!! 😮
শুন্য শুন্যালয়
আপনি একদম চুপ থাকেন। প্রানেশ্বরী, প্রাণের চেয়ে প্রিয় এইসব কি? প্রাণের দাম কি এতই কমছে নাকি আপনার? লেখার শিরোনাম গোপন কথাটি রবে গোপনে, এই কথার মানে কি? নিজের মাথায় চুল নাই বইলা অন্যের চুলের মূল্য নাই? @ছাইরাছ ভাইয়া
ছাইরাছ হেলাল
ঠিকাছে সব গুপনে চলিবেক। প্রাণ খুপ দামী এখন বুঝতে পারছি।
তবে আপনারা প্রকাশ্যে চালালে আমাদের আপত্তি নেই।
শুন্য শুন্যালয়
গুপনে আবার কি চলিবেক? খবর্দার যদি আমার মন্তব্যের পেছনে ঘুরঘুর করেছেন তো?
নকলবাজ নিয়ে মহাবিপদ।
এই আপনারা আর আমাদের কে কে? কাকে কাকে নিয়ে দল ভারী করছেন? সবকিন্তু আমার পক্ষে, হুম্মম।
ছাইরাছ হেলাল
আপনাকে দেখে-শুনে রাখতে হবে না!!
কোথায় কী ছ্যাঁত রে লিখে ফেলেন।
নীলাঞ্জনা নীলা
শুন্য আপু সম্রাট সাইরাস কবিভাইয়ের চুল নেই!!! 😮 😮
তার জন্যেই এমন সব লেখা লেখেন যে আমাদের সবার চুল পড়ুক।
এখন বুঝেছি। এখন ভাবছি কাকের(ত্যাগ) থেকে উনার মাথা বেঁচে আছে কি করে? :D) :D)
নীতেশ বড়ুয়া
উনার মাথার চুল?? আরে মাথা থাকলেই তো! এতোক্ষণে মাথা শুন্যালয়ে ভাসছে, বলেছিলাম এলে খবর আছে আর এখন খবর করে দিচ্ছে :D)
ছাইরাছ হেলাল
ও সব কথায় কাজ হবে না, দেখালাম সব ই।
নীতেশ বড়ুয়া
আজ সবই দেখা যাচ্ছে। গুপুন কথাটি আর গুপন নেইকো মনে \|/ \|/
মেহেরী তাজ
লেখা নিয়ে আজ কোন মন্তব্য হপে না। কে কাকে ভাই ডাকে সেটা খুঁজতে বেরুলাম। ;?
নীতেশ বড়ুয়া
:D) :D) :D)
ছাইরাছ হেলাল
ভালো করেই খুঁজুন, লাইট-লুইট সাথে রাইখখেন।
নীতেশ বড়ুয়া
😮 ^:^
মেহেরী তাজ
ছাইরাছ ভাইয়া আমি কিন্তু ঠিক বুঝে গেছি! একটু ভাব নিচ্ছিলাম। ( ইয়ে আসোলে পালানোর চেষ্টা করছিলাম। :p)
নীতেশ বড়ুয়া
কে কাকে ডাকলো!!!!!!!!!
ছাইরাছ হেলাল
এটা ঠিক না,
আপনি আমাদের ছেড়ে যেতেই পারেন না।
শুন্য শুন্যালয়
:D) :D) :D) তাজ রে তুই কোথায় ছিলি এতক্ষনে। এবার দাদার নাচ শুরু হবে একটু পর 😀
নীতেশ বড়ুয়া
বাইন মাছ বাদ দিয়ে এইবার চিড়ুং মাছের মতো পিছলাইতে চান??? :@ :@
ছাইরাছ হেলাল
লেখা বের করুন, গলি-ঘুপছিতে ফেলে যাবেন তা হবে না।
নীতেশ বড়ুয়া
হেলাল ভাইয়া, উনি ভেবেছেন এইসব গলি তস্য গলির খুচরো জাদু দিয়ে এইবারও আমাদের ভুলিয়ে রাখবেন!! এইবার আর হচ্ছে না -:-
ছাইরাছ হেলাল
সেটি হতে দিচ্ছি না এবারে।
নীতেশ বড়ুয়া
এই দাবীতে হাতে হাত রেখেছি,
স্লোগান দিচ্ছি জোরে
শুন্যাপু পোস্ট দিতেই হবে 😀
মেহেরী তাজ
নাচ নাচ নাচ শুরু হবে তাহলে আর কোথাও যাচ্ছি না। 😀
নীতেশ বড়ুয়া
তাজুর জন্য এই নাচা গানাঃ https://youtu.be/_7ZBHyXyGk8 :p
ছাইরাছ হেলাল
প্লিগ, থাকুন থাকুন।
মেহেরী তাজ
কুথায় নাচ আর কুথায় গান?? বসে থাকতে থাকতে মাথা নুয়ে গেলো….!
ছাইরাছ হেলাল
রেস্ট নিন, আড় চোখ খুলে।
নীতেশ বড়ুয়া
একুনু দেকতে ফাননি তাজু? সুখি হোন তবেই তো নাচ গান দেখতে ফাভেন :p
মেহেরী তাজ
ও তার মানে চোখের সামনে এতক্ষন যে হাত পা ছোড়াছুড়ি চলছিলো আর কান ফাটানো ভ্যা ভ্যা শুনছিলাম সেগুলোই তিবে নাচ আর গান ছিলো?? তা প্রথম প্রাইজ টা কে পেলো।??? ;?
নীতেশ বড়ুয়া
আমার মাথা গুলিয়ে গেছে। কে নেচেছে আর কে গেয়েছে আর কে কাকে ভাইয়া ডেখেছে মাথায় ধরছে না। ^:^
ও শুন্যাপু, ও হেলাল ভাইয়া… কে কুতায় আমারে বুজাউ ;(
অরুনি মায়া
এই যাহ আমি এতক্ষণ ছিলাম না আর এখানে সব মজা আড্ডা মন প্রাণ দেওয়া নেওয়া সব হয়ে গেল 🙁
সবাই পঁচা,,,,,,,, 🙁
ছাইরাছ হেলাল
সব শেষ হতেই পারে না, আপনাকে ছাড়া।
বাকী আছে অনেক,
অবশ্য ভাবছিলাম, আমাদের এই কুক্ষণে আপনি কুথায়?
অরুনি মায়া
এখন আর এসে।কি হবে সব দেওয়া শেষ। আরেকটু আগে আসলে কপালে কিছু জুটত ;(
ছাইরাছ হেলাল
এখন ই হতাশ হবেন্না,
জুটলেও জুটতে পারে কিছু না কিছু।
অরুনি মায়া
মন প্রাণ দিয়ে আপনি শুন্য হয়ে শুন্যে মিলিয়ে গেছেন। আপনার চরণ ধ্বনি কানে বাজে চোখে দেখিনা :p
শুন্য শুন্যালয়
আমার নামে ভ্যাট আরোপিত করবো, জলদি অপেক্ষা করুন।
নীতেশ বড়ুয়া
আপনার নামে গ্রহান্তরে ওয়ারেন্ট জারি করবো :@
নীতেশ বড়ুয়া
ও মায়া ও মায়া তুমি ছিলে কুতায়… থুক্কু আপনি ছিলেন কুতাআআআআয়্য্য্য্য্য :p
অরুনি মায়া
ও।নীতেশ দা ও নীতেশ দা তুমি আমারে তুমি ডাকতি পার আমি মাইন্ড করবানে না :p
নীতেশ বড়ুয়া
:p
নীলাঞ্জনা নীলা
নীতেশদা খুঁজে কি পেলেন কে নেচেছে, কে গেয়েছে আর কে কাকে ভাইয়া ডেকেছে?
নীতেশ বড়ুয়া
আরে আমি এই প্সতের শুরু থেকেই কনফিউজড ছিলাম কে কাকে বলছে আর এখন এতো এতো মন্তব্য, জবাবা আর পাল্টা জবাবের ভীড়ে মাথার ঘিলু রক্তজবা হয়ে গেছে মনে হচ্ছে ^:^ ;(
কে কাকে কি বলছি, বলছে, ডাকছে, বুঝাচ্ছে কিছুই বুঝতে পারছি না ;(
নীলাঞ্জনা নীলা
:D) :D) :D) :D)
পেট ফেঁটে যাচ্ছে
নীতেশ বড়ুয়া
;( এদিকে আমার মগজ ফাটে আর ওইদিকে উনার পেট ;( ;(
নীলাঞ্জনা নীলা
আসুন সেলাই করে দেই। ডাক্তার হতে পারবো কিনা আগেই পরীক্ষা করে নেই। :D) :D)
নীতেশ বড়ুয়া
আইলা! শুন্যাপুও ডাক্তার, আর আপনেও!! দুইজনেই আমার উপরে ডাক্তারি ফলাইলে আমার বাকি থাকবো কি!!!!!!!!
ভাইয়াআআআআআআআআআআ (হেলাল ভাই জানতে পারে কেই ভাইয়া) ;(
নীলাঞ্জনা নীলা
আমি ডাক্তর না গো দাদা। নার্সু আছি। তয় বড়ো ইচ্ছা একখানা উপারেশুন করার। তো ভাবলুম আপনার যখন মগজ ফাঁটছে আমি শিখেই নেই। 😀 :D)
নীতেশ বড়ুয়া
যে ইঞ্জেকশন দেয় সেই ডাক্তার। ছোটু হইলে নার্সু, সিস্টারু আর বড় ইঞ্জেঙ্কশন অইলে ডাক্তারু। একই কথা 😀
জিসান ভাইয়ার মগজ দেই? :D)
নীলাঞ্জনা নীলা
না না উনার মগজ উপারেশুন যোগ্য নহে। উল্টা আমাকেই ওপি টেবিলে শোয়াইয়া মগজ বদল করিয়া নেবেন।
বড়োই সুন্দর কহিলেন ছোটু ইঞ্জেকশন। বড়োটা তো গরুর ডাক্তারদের হাতে দেখেছি :D)
নীতেশ বড়ুয়া
আপনি দেখসেন কোনদিন ছোটু ইঞ্জেকশন দিতে ডাক্তরদের? বড় ইঞ্জেকশন লাগলেই আসে ডাকররা :p
নীলাঞ্জনা নীলা
হাহাহাহাহাহা ওমাগো। আপনি এতো দুষ্টু কেনু? প্যাঁদানি খেতে চান? :p
নীতেশ বড়ুয়া
প্যাঁপোঁপ্যাঁপোঁ :p
নীলাঞ্জনা নীলা
এটা সেই যাত্রাপালার ভ্যাঁপু না? আমি জানেন যাত্রা দেখেছি? সকালে ঘুম থেকে উঠে কি মন খারাপ শেষ দেখা হলোনা। তবে যাত্রার নায়ক-নায়িকাকে দেখে চোখের সামনে সাধারণ পোষাকে অনেক অবাক হয়েছিলাম। :D)
নীতেশ বড়ুয়া
যাত্রা তো দূর, অনেক দিন হলো আগের মতো পাড়ায় পূজো পার্বণ এলে পাড়ার ক্লাবের নাটক আর দেখা হয় না… এই সংস্কৃতি উঠে গেছে আজকাল…
নীলাঞ্জনা নীলা
আসলেই দাদা কি যে দিন ছিলো। আহা পুজোর সময় মন্দিরে যাবার পথে কতো কতো বাদর-ছাগল 😮 এমন করে চেয়ে দেখতো :p
বান্ধবীরা বলতো দেখ দেখ। আমি বলতাম তোরা দেখ। কি বিরক্তি তখন। 😀 :D)
নীতেশ বড়ুয়া
হাহাহহা… সে আমি জানি নে। কারণ আমার পূজোর সময়গুলো কেটেছে একই জায়গায় প্রায় ২০ বছর আর পরিবেশ এমন ছিলো যে মাথায় অন্যকিছু আসতো না শুধু শাঁখা, সিঁদুর পড়া মেয়েদের গুরুপনা আর শাড়ী পড়া মেয়েদের মুখের হাসি দেখলেই মন ভরে যেতো। এবং আকর্ষণ ছিলো পূজোর ধুণচি নিয়ে কে নাচছে আর ঢোলে বাড়ি কে দিচ্ছে নাচের তালে তালে। প্রতিযোগীতা করতাম পুরো পূজোয় কে কয়টা প্রতিমা দেখেছে আর মন্ডপ ঘুরেছে একদিনে। সে ছিলো এক ঘোর লাগা সময়…
নীলাঞ্জনা নীলা
হায় হায় এই পড়েন আমার লেখা? :@
ওই বয়সে আমার কোনো বন্ধু ছিলোনা। বাপি-মামনির সাথে উফ জম্পেশ আড্ডা, ঘোরাফেরা। আর কতোটা পুজো দেখেছি তার হিসেব নেয়া।
সকালেই গাড়ীতে করে শ্রীমঙ্গল-মৌলভীবাজার-হবিগঞ্জ-শেরপুর বাপরে। অষ্টমীর অঞ্জলি আহা। বাপি বলতো উপবাস কিসের? নিজে ঠিকই করতো। আর আমি করলেই যেনো গ্যাষ্ট্রিক হয়ে যাবে। ধুত আজ বাপি-মামনি পুজোটা দেখতেও যেতে পারেনা। আজ ফোন দিলাম মনে হলো এই দুটো মানুষের জীবনটা কি এমন হবার কথা ছিলো?
নীতেশ বড়ুয়া
আমি তো বলেছি আপনার বলাকা সিরিজ তখনই আবার পড়বো যখন আপনি বলাকায় চড়ে এসে দেখা দিবেন এর আগ পর্যন্ত -:-
ঐ বয়সে আমার বন্ধু ছিলো না, পিঠেপিঠি ভাই সব সময়ে লেগে থাকতাম মারামারিতে কিন্তু এই পূজো দেখার সময়ে দুজনে একসাথে হয়ে অন্য কারো সাথে দলবেঁধে ঘুরে বেড়াতাম।
যদিও ঘরে ফিরে দাদার মাতবরি আর আমার তা অমান্য করা শুরু হতো আবারো :p
নীলাঞ্জনা নীলা
বলাকায় উড়ে আসা কি সহজ অতো? শুনুন মিলনমেলায় আসছি। 😀 \|/
তবে সেটা সরাসরি স্ক্রিনে। :D)
এবার ওতেই শান্ত থাকুন, গুসসা করতে নাই গো দাদা ভাইডি।
নীতেশ বড়ুয়া
😮 🙁 ;( আমি ভাবছিলাম সরাসরি দেখা পাবো ;(
নীলাঞ্জনা নীলা
আজব চোখ তো থাকবে আপনার আর ওই চোখ দিয়ে দেখলেই তো হলো। তাই না? ইন্টারনেট তো একধরণের বলাকাই 😀 \|/
নীতেশ বড়ুয়া
:@ চুখ নায় বা। চুখ বাউয়ে রাখিয়া মাতি :@
বুঝলাম। তা, বলাকা কবে উড়বে?
নীলাঞ্জনা নীলা
হাহাহাহাহাহা :D) :D) :D) :D)
কবে হইবো আমি ক্যামনে ঝানমু? আমি কিতা মডুনি?
ওগুইন মডু হগলরে জিগাইন গিয়া।
:D) :D)
নীতেশ বড়ুয়া
এখানে মডু কে তাই তো জানি না! জিগামু কা’রে!!!!!!!!! 🙁
নীলাঞ্জনা নীলা
দাদা একই অবস্থা তো আমারও। খালি শুনি মিলনমেলার কথা। কিন্তু “একদিনও না দেখিলাম তারে।”
এখন তাই একটাই গান গাই
“মিলন হবে কতোদিনে!”
ও আমাগো সোনেলার বন্ধু গো সনে। 😀 \|/
নীতেশ বড়ুয়া
কানু মুখে শুনি আপনার নানা আর আমাদের জিসান ভাইয়ার সাথে মডুর ঘনিষ্ট চলাফেরা, উঠাবসা কি বাতাস খাওয়াও হয়, তো তারেই জিগান কানে মুখ কবে হবে! একবার হয়েছিলো ২০১… ভুলে গেলাম কবে হয়েছিলো, এতো আগে যে আর মনেই পড়ে না :@
নীলাঞ্জনা নীলা
আমিও শুনেছি। নানা ভালোই এড়িয়ে যায়। কি আর বলবো গো দাদা জোর যার মুল্লুক তার। এখন তো মামাগো জোরই বেশী। মানে মডুর সাথে যার সম্পর্ক ভালো সে-ই এখন রাজা। নানাও আর আগের নানা নাই ;( ;( ;( ;(
নীতেশ বড়ুয়া
হেলাল ভাইয়াকে চেপে ধরেন তবে, শুনেছি মানে স্ব-স্বীকারোক্তিতে উনারা দুই দেহ এক আত্মা। তো হেলাল ভাইয়াকে চেপে ধরলেই আপনার নানা কিছু একতা করবে মনে হয় 😀
নীলাঞ্জনা নীলা
কাকে!!! কার নাম নিলেন দাদা? কবিভাই আমায় সহ্যই করতে পারেননা। কতো টাইপের বিদ্রূপ আমার প্রতি। কি জানি আমি নাকি ব্লগের কবিগুরু(উ-কারটা ছাড়লে কি হয়?), রঙ ছড়াই। কতো সব কথা শুনলাম উনার মুখে ;( ;(
এক সাগর চোখের জলের বিনিময়ে ব্লগে লেখি। ফাইট্টা যায় হায়রে। না গো দাদা এর চেয়ে চুপ থাকাই ভালো। ডড়াইতাসি কুন সময় আসিয়া কি কহিয়া যান এই যে পোষ্টের বারোটা বাজাইতাসি। 😀 :D)
নীতেশ বড়ুয়া
এই প্সটের একটা বেজেছে সে গতকালই, বাজার পর থেকেই তো আমার মাথার নাট বল্টু সব এক হয়ে গিয়েছে, কিছুই বুঝতে পারছিলাম না।
নতুন কেউ এই পোস্টে এসে কমেন্ট বক্সে ঢুকলে নির্ঘাৎ ভাববে যে এটা “ঘাসে ভরা মাঠ, গরু চড়ে খায় ঘাস” :p
কি ছিলো পোস্ট আর এখন কিসে ঠেকেছে :D)
নীলাঞ্জনা নীলা
দাদা গো :D) :D) :D) :D)
পারেনও বটে। আসলেই পোষ্ট থেকে কোথায় এসেছে। ঘাস থেকে গরু। আরে গরু মানে? কারা গরু? ;?
নীতেশ বড়ুয়া
আরে ‘গরু খোঁজা’ দিয়ে গরু খোঁজার আগে ভাবুন ঘাস এলো কোত্থেকে আর মাঠই বা পেলাম কোথায়! :D)
নীতেশ বড়ুয়া
হেলাল ভাইয়া নির্ঘাৎ কবিতার অনুলিপি করবেঃ
আমার একটাই খোলা আকাশ,
চড়ে যায় গরু; খেয়ে গেলো ঘাস!
:D)
নীলাঞ্জনা নীলা
ও মাই গড :D) :D)
যান ঘুমাতে। হায়রে। আপনি আসলেই বড়ো শয়তান পাঁজি
নাহ আজ আমি হাসতে হাসতে মরেই যাবো
নীতেশ বড়ুয়া
ইইহহহহহহহ হিহিহিহিহহাহহাহাহাহাহহা :D)
আজকের মতো আড্ডা শেষ করতে চাইছেন? ওদিকের কি হবে তবে?
নীলাঞ্জনা নীলা
তিরি-অহমের বন্ধুত্ত্ব আজীবন থাকবে। শেষ হবার নয়। কিন্তু ধারাবাহিকটা শেষ হয়ে গেলে তখন? ভেবে পাচ্ছি না কিভাবে শেষ করি ;?
আর হ্যা এখন অনেক গোছানোর বাকি। আজ তবে এইটুকু থাক….. -{@
নীতেশ বড়ুয়া
বন্ধুত্ব কখনো ফুরোয় নাকি! কোনদিন ফুরোবে না যতোদিন আপনি আছেন 😀 তিরি অহমের জন্যে ANATA JALILএর নিঃস্বার্থ ভালবাসা রইলো :p
আপাতত আগামী ঘন্টা সাত কি আটেক এ মুখো হবার ইচ্ছে নেই। হেলাল ভাইয়া এসে না জানি আমাকে গরুপেটা শুরু করেন উনার এতো সুন্দর পোস্টকে ঘাসে ভরা মাঠ আর গরুর পেটভরা ঘাস বানিয়ে দেওয়াতে :D)
নীলাঞ্জনা নীলা
দাদা মনে হয় বেঁচে গেলাম। কবিভাই এদিকে আসেননি। তা নইলে আজ তো ঘাস আমি আর আপনি হয়ে যেতাম :D)
নীতেশ বড়ুয়া
উনি নিতান্তই ত্যাক্ত হয়ে বিরক্তিতে ভূগে ঘাস আর ঘোড়াকে রেখে আকাশ নিয়ে ভেগেছেন :D)
নীলাঞ্জনা নীলা
ও মাই গড :D) :D) :D) :D)
নীতেশ বড়ুয়া
তাও যদি আকাশের মেঘ রেখে যেতো তো বুঝতাম যে এখানে একদা রুপকথা আকাশ ছিলো, কিন্তু যেভাবে গেলেন তাতে মনে হচ্ছে আদ্যিকালে ঘাস আর ঘোড়া ছিল ^:^
নীলাঞ্জনা নীলা
ঘাস আর ঘোড়া কারা? :D)
নীতেশ বড়ুয়া
আকাশে চড়ে যারা 😀
নীলাঞ্জনা নীলা
:@ :@ :@ :@
নীতেশ বড়ুয়া
হেলাল ভাইয়া :D)
ছাইরাছ হেলাল
এখানে কী হচ্ছে !!
নীতেশ বড়ুয়া
কেমন আছেন হেলাল ভাইয়া? (3
নীলাঞ্জনা নীলা
হেলাল ভাইয়া এখানে আপনার মাঠে ব্যাডমিন্টন খেলছি। :D)
নীতেশ বড়ুয়া
এই কত্যদিন তো আমাদের ব্যাডোমিন্টন খেলার দর্শক হয়েছিলেন, আজ রেফারি হয়ে গেলেন! খেলবেন আমাদের সাথে? :p
নীলাঞ্জনা নীলা
দাদা দেখেছেন হেলাল ভাই বলেই পালিয়েছেন? :D)
নীতেশ বড়ুয়া
উনি নিশ্চিত মনে মনে বলছেন- এর চাইতে আকাশ ভরা গরু আর চড়ে খাওয়া গরুই ভাল ছিল :D)
নুসরাত মৌরিন
ওরে বাবা!! কি কবো!! মাথায় তো আমার গিট্টু লেগে যাচ্ছে!! ^:^ ^:^ ^:^
ছাইরাছ হেলাল
আমার অবস্থা আপনার থেকেও খারাপ।
ব্লগার সজীব
গোপন কথাটি কেন রবে গোপনে?শুন্য আপু লিখতে পারছেন না? প্রকাশ করে দিক তার গোপন কথা।লিখতে পারেন উনি
‘আমার রোমিওরা’। এটি লিখতে কোন কষ্ট হবার কথা নয়।যদি লিখতেই না পারেন,কি আর করা!
ছাইরাছ হেলাল
তিনি সব ই লিখতে পারেন, লিখে ফেলেছেন ও।
আর চিন্তা নেই।
স্বপ্ন
পোষ্টের উৎস, এই পোষ্ট, মন্তব্য সব কিছু নিয়ে একটি মেগা সিরিয়াল মনে হচ্ছে 🙂
ছাইরাছ হেলাল
শুধু মেগা, মেগার মেগা হয়ে যেতেই পারে।
নীতেশ বড়ুয়া
মিলিয়ন থেকে বিলিয়ন, বিলিয়ন হতে ট্রিলিয়ন। আর তাই মেগা থেকে বেগা আর বেগা থেকে টেগা হবে :p
শুন্য শুন্যালয়
আচ্ছা কথাটি কি ছিলো? ;?
নীতেশ বড়ুয়া
কথাটি গুপন ছিলো! ;?